প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
লকডাউনে খুব অল্প সংখ্যক কর্মী নিয়ে কাজ হচ্ছে বিকাশ ভবনে। তাই তাঁদের পক্ষে এত সংখ্যক মানুষের বর্ধিত বেতনের হিসেব করা এই পরিস্থিতিতে বেশ কঠিন। সে কারণেই সংশোধিত বেতনক্রমের লিঙ্ক ও ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড সহ অধ্যক্ষদের কাছে মেসেজ বার্তায় পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ওই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড তাঁরা যেন নিজেদের মতো পরিবর্তন করে নেন। তারপর কলেজের অ্যাকাউন্ট্যান্ট, বা অন্য কর্মীদের সাহায্যে এই তথ্যাদি পূরণের কাজ শুরু করেন। এক্ষেত্রে তথ্য বলতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মীর ১.১.২০১৬ তারিখে বা তার পরবর্তীকালে যোগ দেওয়ার সময় প্রাপ্ত বেতন, এইচআরএ বা ঘরভাড়া ভাতা বাবদ কত টাকা কাটাবেন এই তথ্যই মূলত লাগবে। কারণ এখন এইচআরএ স্বামী-স্ত্রী মিলিয়ে মোট ছ’হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২ হাজার টাকা বা বেসিক স্যালারির ১২ শতাংশের মধ্যে যেটা বেশি সেটা ঠিক করা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই কর্মরত হলে তাঁরা কীভাবে এইচআরএ কাটাবেন সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
মেডিক্যাল অ্যালাওয়েন্সও ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০০ টাকা হয়েছে। এই তথ্যগুলি দিলেই সফটওয়্যার হিসেব করে নেবে, কার কত বেতন হতে চলেছে। বিকাশ ভবনে দায়িত্বপ্রাপ্ত জয়েন্ট ডিপিআই তাঁর হাতে থাকা আগের নথির সঙ্গে মিলিয়ে নিয়ে অর্থদপ্তরে পাঠিয়ে দিলেই চলে আসবে বর্ধিত বেতন ছাড়ার অনুমোদন। অধিকাংশ কলেজ তথ্য সংগ্রহের কাজটা অনেক দূর এগিয়ে রাখায় সেটা নির্দিষ্ট নিয়মে বিকাশ ভবনে পাঠানোটা খুব একটা সময়সাপেক্ষ হবে না।