নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: স্বামী বিবেকানন্দের ১২৪ তম কলকাতা প্রত্যাবর্তন এবং আলমবাজার মঠে পদার্পণ দিবস বুধবার সাড়ম্বরে পালিত হল। এই উপলক্ষে এদিন দুপুরে বজবজ থেকে পূর্ব রেলের সহযোগিতায় সুসজ্জিত বিশেষ ট্রেনে স্বামীজির প্রতিকৃতি নিয়ে সাধুসন্ন্যাসী এবং বিশিষ্টজনেরা শিয়ালদহ স্টেশনে এসে পৌঁছন।
বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
বিএনএ, শ্রীরামপুর: রাজ্যের সঙ্গে সংঘাতের পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বুধবার শ্রীরামপুরে একটি মেলা ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করতে এসে কারও নাম না করে এমনটাই দাবি করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার। সঙ্গে তিনি একথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে, সাধারণতন্ত্রে সংঘাতের পরিস্থিতি বিষময় হয়। এদিন দুপুরে সস্ত্রীক এখানে আসেন রাজ্যপাল। সেই অনুষ্ঠানে নিজে থেকেই তিনি রাজ্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, আমার সিদ্ধান্ত ছিল যতই আক্রোশ প্রকাশিত হোক, আমি সীমা লঙ্ঘন করব না। রাজ্যপালের একটি পদমর্যাদা আছে। তাই দুঃখ পেলেও সহ্য করতে হয়েছে। গত কয়েকদিন আপনারা দেখেছেন পরিস্থিতি কেমন হয়েছে। মুখ্যসচিব, অর্থমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী এসেছেন, মুখ্যমন্ত্রীও এসেছেন। তাঁর সঙ্গে আমার ইতিবাচক কথা হয়েছে। মনে রাখতে হবে সমস্যা যত জটিলই হোক আলোচনা করতেই হবে। কারণ, আলোচনাতেই সব সমস্যা মেটে। আমার চেষ্টা ছিল। কিন্তু, একহাতে তো তালি বাজে না। দু’পক্ষই উদ্যোগ নিয়েছি। দু’হাতে তালি বেজেছে। তিনি প্রশ্নের সুরে বলেন, এতে আসলে লাভ কার? পশ্চিমবঙ্গের লাভ! আমি আগেও বলেছি, আবারও বলব, সংবিধানে উল্লিখিত ১১টি মূল দায়িত্বের কথা। ওই বিষয়গুলি স্মরণে রাখলেই সার্বিক পরিবর্তন আসবে।
রাজ্যপাল আরও বলেন, দেশের মূল ভাবনাকে বিনষ্ট করার চেষ্টা হলে তা বরদাস্ত করা হবে না। মনে রাখতে হবে দেশের অর্থনীতি খুব খারাপ অবস্থা থেকে আজ বিশ্বের পঞ্চম স্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী এমন একজন, যিনি বিশ্বের প্রথম সারির নেতা হিসাবে গণ্য হচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী সকলের, তিনি দেশের। তাঁর নামে কটূক্তি করা যায় না। এরপরই তিনি আক্রোশ সহ্য করা প্রসঙ্গ এনে নাম না করে রাজ্যের প্রসঙ্গে চলে আসেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে এদিন বক্তৃতার পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেননি ধনকার।
রাজ্যপাল আরও বলেন, দেশের মূল ভাবনাকে বিনষ্ট করার চেষ্টা হলে তা বরদাস্ত করা হবে না। মনে রাখতে হবে দেশের অর্থনীতি খুব খারাপ অবস্থা থেকে আজ বিশ্বের পঞ্চম স্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী এমন একজন, যিনি বিশ্বের প্রথম সারির নেতা হিসাবে গণ্য হচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী সকলের, তিনি দেশের। তাঁর নামে কটূক্তি করা যায় না। এরপরই তিনি আক্রোশ সহ্য করা প্রসঙ্গ এনে নাম না করে রাজ্যের প্রসঙ্গে চলে আসেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে এদিন বক্তৃতার পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেননি ধনকার।
