উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
বেশ কিছু জেলার ডিআই’রা বলছেন, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নতুন নিয়োগপত্র ছাড়া স্কুলে যোগ দিলে তাঁরা সেই অনুমোদন দিতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, এই অনুমোদন ছাড়া বেতন এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন না শিক্ষকরা। আবার এসএসসিতে গেলে তাঁরা শুনছেন, কাজে যোগ দিয়ে দিন। শুনানির আদেশনামা দেখালেই চলবে। কিন্তু ডিআই’রা তা মানছেন না। ধনেখালির এক শিক্ষক বলেন, এসএসসিতে শুনানির পরে তো একমাসের সময়সীমা থাকে। তারমধ্যেই কাজে যোগ দিতে হয়। কিন্তু এসব দোলাচলে শিক্ষকরা যোগ দিতে পারছেন না কাজে। দু’হাজারেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তার মধ্যে প্রায় ৬০০ জনের শুনানি হয়েছে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদে গেলে বলা হয়েছে, এ নিয়ে শিক্ষা দপ্তরের মতামত চাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে ফাইল এলেই জানানো হবে। এদিকে, আমাদের ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন জায়গায় যোগ দিতে হবে। নাহলে সেই আদেশ বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। তবে, এই সমস্যা নিয়ে আধিকারিকদের মধ্যেও কিছুটা ধন্দ তৈরি হয়েছে। সাধারণত, আপস বদলির ক্ষেত্রে নতুন করে নিয়োগপত্র প্রয়োজন হয় না। অর্ডার দেখালেই চলে। কিন্তু পর্ষদ এখন স্কুল শিক্ষকদের নিয়োগকারী সংস্থা। তাই এক্ষেত্রেও সেটা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে।
এদিকে, বিশেষ বদলির কাজকর্মও আটকে রয়েছে। বিকাশভবন থেকে আগস্টে যাঁদের নামে ছাড়পত্র এসেছে, সেই শিক্ষকদের জন্য ডিআইদের কাছে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। তারপরে লাইনে থাকা শিক্ষকদের বদলির বিষয়টি এসএসসির মাধ্যমে এগতে এখনও ঢের দেরি। এরই মধ্যে অপসারিত হতে হয়েছে চেয়ারম্যানকে। তাই, গোটা বিষয়টি আরও পিছিয়ে যাবে বলেই আশঙ্কা শিক্ষকদের।