কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন বিকেল ৩টে থেকে নাতনিকে সঙ্গে নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বছর পঁয়ষট্টির লক্ষ্মীবালা দাসী। এত রোদে বাইরে কেন বেরিয়েছেন, প্রশ্ন করতেই গ্রাম্য মহিলার সহজ উত্তর, পুলক রায় আসছে শুনছি। সঙ্গে নাকি প্রার্থীও আছেন। প্রার্থীকে কোনওদিন দেখিনি, এদিকে কখনও আসেননি আগে। তাই তাঁকে দেখতে এসেছি। চায়ের দোকানে বসেছিলেন অজিত মাইতি। ৭০ বছরের এই বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলাম, এবার কী বুঝছেন? উত্তরে বললেন, অতশত বুঝি না। যারা সারা বছর আমাদের সঙ্গে থাকবে, তাদের সঙ্গেই আছি। রাস্তার ধারে বারান্দায় বসেছিলেন গৃহবধূ লক্ষ্মী মণ্ডল। সাজদা আহমেদকে দেখার জন্য বসে আছেন তিনি। ভোট দেবেন তো? গৃহবধূর সোজাসাপটা উত্তর, অনেকদিন ধরেই ভোট দিচ্ছি। এখানে কোনও ঝামেলা নেই। উন্নয়নের প্রশ্নে কোনওদিন আপস করিনি, এবারেও করব না।
গত লোকসভা নির্বাচনে উলুবেড়িয়া দক্ষিণ থেকে সাজদা আহমেদ প্রায় ২৫ হাজার ভোটে লিড পেয়েছিলেন, এবার কী হবে? জবাব দিলেন মন্ত্রী নিজেই। পুলকবাবু বললেন, এলাকার মানুষ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের উন্নয়নের সঙ্গে আছেন। ফলে এবারও কোনও ব্যাতিক্রম হবে না। যদিও মন্ত্রীর দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছেন বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ জেলার সহ সভাপতি রমেশ সাঁধুখা। তাঁর দাবি, এবার এই কেন্দ্রের ফল অন্যরকম হবে। হায়া এবার বিজেপির পালে। এদিন বাগনানে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী অরুণ উদয় পালচৌধুরী।