সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
শুক্রবার সন্ধ্যায় আর জি কর হাসপাতালে দেহ শনাক্তকরণ করে জয়পাল এবং যশপ্রীতের পরিবার। সেই রাতেই কাগজপত্রে যাবতীয় সই-সাবুদের কাজও শেষ করে দেয় বিধাননগর পুলিস। শনিবার সকালে এনকাউন্টারে নিহতদের দেহ নিতে হাসপাতালে পৌঁছে যায় দুই পরিবারের সদস্যরা। জয়পালের পরিবারের তরফে ছিলেন ভাই সিমরাত পাল সিং ও পারিবারিক বন্ধু নরেন্দ্র সিং। হাসপাতালের মর্গ থেকে কফিনবন্দি দেহ ওঠে শববাহী গাড়িতে। ন’বছর পর দেখা হলেও ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলা হল না সিমরাতের। তিনি জানালেন, এই দৃশ্য দেখতে হবে কোনওদিন ভাবিনি। ছোট থেকেই একসঙ্গে পড়াশোনা, খেলাধুলো করে বড় হয়েছি। তবে হঠাৎই পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে জয়পালের। তখনই মনে হয়েছিল, হয়তো কোনও চক্রে জড়িয়ে পড়েছে। তবে ও যে অপরাধ জগতে গ্যাংস্টার হয়ে উঠেছে, তা জানতাম না। কারণ ২০১২ সালের পর মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। সিমরাত বারংবার ফোন করলেও কথা হয়নি দুই ভাইয়ের। এসেছে ‘সুইচ অফ’ টোন।সকাল দশটা নাগাদ হাসপাতাল থেকে বিমানবন্দরের দিকে রওনা দেয় এনকাউন্টারে নিহত দু’জনের শববাহী গাড়ি। ১১টা নাগাদ বিমানবন্দরে পৌঁছয় কফিন দু’টি। দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটের বিমানে কফিন নিয়ে পাঞ্জাবের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দুই পরিবার।