কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
পুজোমণ্ডপে বিদ্যুতের জন্য আবেদনের সংখ্যা গত বছরের থেকেও এবার অনেকটাই বেশি বলে জানিয়েছেন সংস্থার বিদ্যুৎ বণ্টন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট অভিজিৎ ঘোষ। তিনি বলেন, এ বছর তাঁদের বণ্টন এলাকার মধ্যে মোট ৪ হাজার ৫৭২টি আবেদন জমা পড়েছে। গত বছর পুজোয় ৪ হাজার ৪৮৭টি আবেদন জমা পড়েছিল। তবে এই তালিকায় আবাসনের পুজো বা বনেদি বাড়ির পুজোগুলি নেই। অভিজিৎবাবু বলেন, ‘আমাদের ধারণা, এবার পুজোর আবেদন আরও বাড়বে। কারণ, আমরা ২২ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
সিইএসসি দাবি করেছে, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সব রকমের পদক্ষেপ করা হয়েছে। উৎপাদন ও বণ্টন সংক্রান্ত সমস্ত ক্ষেত্রে রক্ষনাবেক্ষণের কাজ খতিয়ে দেখা হয়েছে ও পর্যাপ্ত কর্মী কাজে লাগানো হয়েছে। অত্যন্ত জরুরি অবস্থা ছাড়া রিপেয়ারিংয়ের জন্য সাময়িক বিদ্যুৎ পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করা হবে না বলেও জানিয়েছে সিইএসসি।
বিদ্যুৎ সরবরাহে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তার জন্য ২০০টি ভ্যান বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়াবে। সারাই কর্মীদের নিয়ে একশোটি অতিরিক্ত টিম তৈরি করা হয়েছে, যারা যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করবে। তবে সিইএসসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ২৩ থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত তাঁদের আওতায় থাকা সমস্ত ক্যাশ অফিসগুলি বন্ধ থাকবে। এর ফলে গ্রাহক সেখানে বিল মেটাতে না পারলেও তাঁরা অনলাইনে সবসময় বিল মেটাতে পারবেন।