উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
জানা গিয়েছে, গত মাসে প্রতি কেজি ছোলা কেনার জন্য ৬১ টাকা ৫০ পয়সা ধার্য করা হয়েছিল। কিন্তু এবার এক ধাক্কায় সাড়ে ন’ টাকা কমিয়ে দেওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন সরবরাহকারীরা। এই পরিস্থিতিতে কীভাবে ছোলা কেনা হবে, তা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এদিকে, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সমস্ত উপভোক্তাকে খাদ্যসামগ্রী দিতে নির্দেশ দিয়েছে দপ্তর। কিন্তু ছোলা কেনা নিয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ায় খাদ্যসামগ্রী বিলির প্রক্রিয়া বিলম্বিত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
স্কুলের মিড ডে মিলে এখন ছোলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেখানে অবশ্য এমন সমস্যা তৈরি হয়নি। এ মাসে যে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, সরকার সরাসরি চাল ও ছোলা কিনে তা পাঠিয়ে দেবে। অথচ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ক্ষেত্রে ভিন্ন নিয়ম অনুসরণ করা হচ্ছে। কম দামে ছোলা কেনার নির্দেশকে ঘিরেই এখন যাবতীয় জটিলতা তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, এক মাসের ব্যবধানে হঠাৎ করে প্রায় দশ টাকা দাম কমানো হল কেন? সরবরাহকারীদের বক্তব্য, করোনার জন্য ব্যবসায় মন্দা চলছে। তার উপর এত কম দামে ছোলা সরবরাহ করতে হলে তাঁরা আর্থিক লোকসানের মুখে পড়বেন। এদিকে, এই জটিলতার মধ্যে ছোলার বরাত দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে ফাঁপরে পড়েছেন সরকারি আধিকারিকরা। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোলার দাম নিয়ে সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। কিন্তু সেই বৈঠক থেকে কোনও সমাধান সূত্র বের হয়নি।