প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, দুর্যোগের পরে ক্যাম্পাস ঘুরে মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়। আপাতদৃষ্টিতেই যা ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ করতে বহুদিন লাগবে। আড়াইশো থেকে তিনশোটি গাছ পড়ে গিয়েছে। গাছের অডিট করা আছে বলে খুব সহজেই সংখ্যাটা পাওয়া যাবে। কিছু গাছ আগের জায়গায় বসিয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করা হবে। কিছু গাছের ডাল ছাঁটতে হবে। আর কয়েকটি গাছ একেবারেই কেটে ফেলতে হবে। তা দিয়ে বড়জোর আসবাব বানানো যেতে পারে। দু’জন শিক্ষক সোমবারের মধ্যেই রিপোর্ট জমা দিচ্ছেন। পাঁচটি জায়গায় পাঁচিল ভেঙেছে। টিন দিয়ে সেগুলি ঘিরে রাখা হয়েছে। সেন্ট্রাল লাইব্রেরির সামনে বিখ্যাত সংহতি মঞ্চ ভেঙে গিয়েছে। সেটি নতুন করে তৈরি করা হবে বলে জানা যাচ্ছে।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা বলেন, আধিকারিকদের সঙ্গে ক্যাম্পাস ঘুরে বোঝা গিয়েছে, গাছের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। বড় আটটি গাছ পড়ে গিয়েছে। সম্পত্তিহানিও ভালোই হয়েছে। পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা ক্ষয়ক্ষতির হিসেব করছেন। দ্রুতই তাঁরা রিপোর্ট জমা দেবেন। শুক্রবারই ক্যাম্পাস ঘুরে দেখেছেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকরাও। ক্যাম্পাসজুড়ে অসংখ্য গাছ পড়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরি হচ্ছে। তবে উম-পুনের দাপট থেকে নিজেদের অনেকটাই বাঁচাতে পেরেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। কর্মকর্তারা বলেন, অল্প কিছু গাছ পড়েছে। তার মধ্যে কয়েকটিকে ফের বাঁচিয়ে দেওয়া সম্ভব।