কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
অধিনায়ক হিসেবে ম্যাচ- ৮৭ টি
আন্তর্জাতিক গোল- ৯৪
ভারতের হয়ে অভিষেক- ১২ জুন, ২০০৫ বনাম পাকিস্তান
জাতীয় দলের হয়ে রেকর্ড
প্রথম ভারতীয় ফুটবলার হিসাবে আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৫০ গোল
২৫তম, ৫০তম, ৭৫তম, ১০০তম, ১২৫তম, ১৫০তম মাইলস্টোন ম্যাচে গোল
জাতীয় দলের হয়ে চারটি হ্যাটট্রিক (তাজাকিস্তান, ভিয়েতনাম, চাইনিজ তাইপে ও পাকিস্তান)
তিনটি স্যাফ কাপ ফাইনালে লক্ষ্যভেদ (২০১১, ২০১৫-১৬, ২০২১)
সম্মান
অর্জুন
(২০১১)
পদ্মশ্রী
(২০১৯)
খেল রত্ন
(২০২১)
এএফসি’র বিচারে এশিয়ান আইকন
(২০১৮)
শুভেচ্ছার সাগরে ভাসছেন মহারথী
বিরাট কোহলি: ভাই, তোমার জন্য আমি গর্বিত। অবসর জীবন আনন্দে কাটুক।
যুবরাজ সিং: যথার্থ কিংবদন্তি। ১৫০টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ৩৯ বছর বয়সেও ফুটবলের প্রতি এমন ভালোবাসা অভাবনীয়। তোমায় কুর্নিশ। ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে তুমি ভারতীয় ফুটবলকে বিশ্বের দরবারে উজ্জ্বল করেছ। তোমার দায়বদ্ধতা একটা গোটা প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছে। তোমার কীর্তি চিরকাল মনে রাখবে দেশ। শেষ ম্যাচের জন্য প্রস্তুতি নাও।
ইগর স্টিমাচ: সুনীল জন্মগত নেতা। অধিনায়কের আর্মব্যান্ড ছাড়াও দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে। দেশের জার্সির প্রতি ওর ভালোবাসা ও নিষ্ঠা সত্যিই দেখার মতো।
সুখবিন্দর সিং: সুনীলের মতো বুদ্ধিদীপ্ত ফুটবলার খুব কম দেখেছি। দলের প্রতি দায়বদ্ধতায় ও অতুলনীয়। শুরুর দিন থেকেই ওর মধ্যে সাফল্যের খিদে দেখেছি।
আইএম বিজয়ন: বাইচুংয়ের পর ভারতীয় ফুটবলের সেরা তারকা সুনীল। শেষ ম্যাচে ও গোল পেলে কেরিয়ারে একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে। ওর আগামী জীবনের জন্য শুভেচ্ছা রইল। সুনীলের স্পিরিট ভবিষ্যতের ফুটবলারদের পাথেয় হয়ে থাকবে।
কল্যাণ চৌবে: সুনীলের সঙ্গে খেলেছি। দীর্ঘ ১৯ বছর ও যেভাবে ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ওর অভাব একদিনে মিটবে না। শেষ ম্যাচে গোল পেলে ওর কেরিয়ারে ‘পোয়েটিক জাস্টিস’ হবে।
অনির্বাণ দত্ত: ভারতীয় ফুটবলে একটা যুগের অবসান। দেশের অন্যতম সেরা ফুটবলারের বুটজোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত খুব বেদনার। আমরা সৌভাগ্যবান, যে জীবনের শেষ ম্যাচে যুবভারতীতে ওকে খেলতে দেখব।
সৃঞ্জয় বসু: দেশের ফুটবলে একটা সোনালি অধ্যায় শেষ হতে চলেছে। তবে ঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমার বিশ্বাস, খেলা ছাড়লেও ফুটবলের সঙ্গেই থাকবে ও। বিশাল অভিজ্ঞতা আগামী প্রজন্মের সঙ্গে সুনীল ভাগ করে নিলে, উপকৃত হবে ভারতীয় ফুটবল।
দেবব্রত সরকার: এই বয়সেও ফুটবলের প্রতি যে নিষ্ঠা সুনীল দেখিয়েছে তা অতুলনীয়। ওর দায়বদ্ধতা, ব্যক্তিত্ব ও নিয়মানুবর্তিতা আগামী প্রজন্মের কাছে শিক্ষণীয়। ওর অবসর ভারতীয় ফুটবলের জন্য নিঃসন্দেহে বড় ক্ষতি।
দেবাশিস দত্ত: ভারতীয় ফুটবলের সর্বকালের সেরাদের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকবে সুনীল। ২০০২ সালে চিমা ওকেরির পরামর্শে ওকে মোহন বাগানে সই করানো হয়। সেই সময়ে চার বছরের চুক্তিতে সই করেছিল ১৬ বছরের সুনীল। ২০১২ সালে আমি ওকে মোহন বাগানে ফেরাই। ভারতীয় ফুটবলে সুনীলের অবদান ভোলার নয়।