কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রের খবর, বাঁধে খুববেশি জল ছিল না। কিশোরীর দেহটি পাঁকজলে মুখ গুঁজে উবু হয়ে পড়েছিল। পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বিভাসরঞ্জন দাস বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পাওয়া মাত্রই আমি ঘটনাস্থলে যাই। থানায় ফোন করে বিষয়টি জানাই। এদিন জল থেকে উদ্ধার করে দেহ উদ্ধার পুরুলিয়া টাউন থানার পুলিস। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পুরুলিয়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। দেহ শনাক্ত করতে খবর দেওয়া হয় আশেপাশের থানাগুলিতেও। দেহের বর্ণনা ও ছবি দেখা মাত্রই টামনা থানার পুলিস জানায়, তাদের থানা এলাকায় একটি নাবালিকা নিখোঁজ রয়েছে। নাবালিকার পরিবারেও খবর দেওয়া হয়। এরপরেই ওই পুলিসকর্মীর মা হাসপাতালে পৌঁছে দেহ দেখা মাত্রই কান্নায় ভেঙে পড়েন। তবে কীভাবে নাবালিকার মৃত্যু হয়েছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পরিবারের তরফে খুনের তত্ত্ব খাড়া করা হচ্ছে। যদিও এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত থানায় লিখিত কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি বলে জানিয়েছে টাউন থানার পুলিস।
তবে প্রশ্ন উঠছে, নাবালিকাকে যদি খুন করা হয়ে থাকে, তাহলে কে বা কারা করল? কেনই বা করল?এরকম একটি জনবহুল এলাকায় দেহটি এল কীভাবে? এনিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, দেহটি ইতিমধ্যেই পচতে শুরু করেছে। পুলিসের একটি সূত্রের দাবি, যেদিন নাবালিকা নিখোঁজ হয়েছে, সেদিনই যদি নাবালিকার মৃত্যু হয়, তাহলে দেহ পচেগলে যাওয়ার কথা। যদিও তা না হওয়ায় একাধিক প্রশ্ন দানা বাঁধছে পুলিসের মনে। পুলিসের এক পদস্থ আধিকারিকের দাবি, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।