কর্ম নিয়ে স্থানান্তর গমনে সাফল্যের যোগ। কর্মে স্থানগত বা সংস্থাগত পরিবর্তন অসম্ভব নয়। পারিবারিক ক্ষেত্রে ... বিশদ
জেলাশাসক বলেন, এবছর ধান কেনার ক্ষেত্রে চাষিদের কাছে থেকে তেমন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। আমরা বিভিন্ন ক্যাম্প পরিদর্শন করেছি। খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য এবার ক্রয়কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি বিভিন্ন গ্রামে ক্যাম্প করে ধান কিনছে। তবে মঙ্গলকোট, ভাতার সহ কয়েকটি এলাকায় খাদের অজুহাত দেখিয়ে চাষিদের থেকে ধান বেশি নেওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। সরকারি আধিকারিকরা ওই এলাকাগুলিতে লাগাতার পরিদর্শন করেছেন। ফড়েরা প্রশাসনের চোখে ধুলো দিতে এখন অন্য কৌশল নিয়েছে। কৃষকবন্ধু প্রকল্পের আওতায় থাকা বহু কৃষকের অল্প পরিমাণ জমি রয়েছে। সরকারি ক্রয়কেন্দ্রে ধান বিক্রি করার সুযোগ থাকে না। অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে তারা ওই কৃষকদের কাজে লাগাচ্ছে। তাদের নামেই তারা ক্রয়কেন্দ্রে ধান বিক্রি করছে। চাষিদের অ্যাকাউন্টেই টাকা জমা পড়ছে। কমিশন দিয়ে ফড়েরা সেই টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এক আধিকারিক বলেন, চাষিরা ফড়েদের সহযোগিতা করলে তাদের চিহ্নিত করা সহজ নয়। ফড়েদের দাপট বন্ধ করার জন্য কৃষকদেরও এগিয়ে আসতে হবে। তাঁদের অ্যাকাউন্ট অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া উচিত নয়। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস বলেন, রাইসমিল মালিকরা চাষিদের সংবর্ধনা দিচ্ছে, এটা দেখা যায় না। এটা প্রশংসনীয় উদ্যোগ।