গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এদিন রঘুনাথগঞ্জের একটি শপিংমলে পরিবারের সঙ্গে বাজার করতে এসেছিলেন হাসিবা ইয়াসমিন। তিনি পরিবারের পোশাক ও জুতো কেনার পাশাপাশি আত্মীয়স্বজন এবং বেশ কিছু দুঃস্থ মানুষের জন্যও জিনিসপত্র কেনেন। হাসিবা বলেন, আমি ভেবেছিলাম এখন যা রোদের তাপ, তাতে দুপুরের দিকে দোকানে ভিড় কম হবে। কিন্তু এসে দেখি, দোকানে খুব ভিড়। জুতোর দোকানেও একই দৃশ্য দেখা গেল। সেখানে আসা সইবুল শেখ বলেন, বাড়ির সবার জন্য জুতো কিনতে এসেছিলাম। কিন্তু তাতে একবেলা সময় কেটে গেল।
রহমানপুরের বরোজবাজারের বস্ত্র ব্যবসায়ী বাবু শেখ বলেন, এই ঈদে হকারদের চাপ কম থাকে। ফলে বিক্রিবাটাও একটু কম। মূলত কুরবানির জন্য পশু কিনতে অনেকে মোটা টাকা ব্যয় করেন। তবু বেশ কিছু মানুষ গরমে হালকা সূতির পোশাক কিনছেন।