কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
অরূপবাবু বলেন, বিজেপি ভাঁওতাবাজ, মিথ্যাবাদী দল। একটাও সত্যি কথা বলে না। কেন্দ্রীয় সরকার আবাস যোজনার টাকা দেয়নি। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন চিন্তা নেই। ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই তিনি আবাস যোজনার টাকা দেবেন। ১০০দিনের কাজের টাকা কেন্দ্র দেয়নি। রাজ্য সরকার অ্যাকাউন্টে টাকা দিয়েছে। প্রান্তিক মানুষের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা করেছেন দেশের অন্য কোনও মুখ্যমন্ত্রী তা করেননি। মহিলাদের আত্মনির্ভর করেছেন। এখন মায়েদের কারও কাছে হাত পাততে হয় না। তিনি আরও বলেন, বিজেপি সিএএ করতে চাইছে। এনআরসি করে ওরা মানুষের মাথার উপর আকাশটা কেড়ে নিতে চাইছে। কিন্তু তা ওরা কোনদিনই করতে পারবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতদিন আছে সিএএ, এনআরসি করতে পারবে না।
এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস, দেবু টুডু সহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তৃণমূলের জেলা সভাপতি বলেন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি জিতলেও খণ্ডঘোষ থেকে ওরা লিড পায়নি। এবারও বিপুল ভোটে তৃণমূল এগিয়ে থাকবে। বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস বলেন, বিজেপি বিভাজন ছাড়া অন্য কিছু করেনি। ওরা মানুষের মধ্যে হিংসা ছড়াতে চায়।
খণ্ডঘোষ বিধানসভা কেন্দ্র বিষ্ণুপুর লোকসভার অন্তর্ভুক্ত। ২০১৯সালের নির্বাচনে তৃণমূল প্রায় ৩০হাজার ভোটে এখান থেকে এগিয়েছিল। এবার লিড আরও বাড়বে বলেই শাসকদল আশাবাদী। অরূপবাবু বলেন, বিজেপিকে একটি ভোটও দেবেন না। ওরা বাংলার ঐতিহ্য-সংস্কৃতি ভাঙতে চাইছে। ওরা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করছে। বলছে জগন্নাথদেব নাকি মোদির ভক্ত। এসব কথা যারা বলে তাদের জিভ ছিঁড়ে নেওয়া নেওয়া উচিত।