সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২৫মে ষষ্ঠ দফায় মেদিনীপুরে ভোটগ্রহণ। তার আগে সোমবার রাতেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিস সুপার ধৃতিমান সরকারকে সরিয়ে দেয় কমিশন। নির্বাচনের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক থাকবে না তেমন পদে তাঁকে বদলি করার নির্দেশ দেয় কমিশন।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক শোরগোল শুরু হয় রাজ্য রাজনীতিতে। তীব্র প্রতিবাদ করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের এক্স-অ্যাকাউন্টে তিনি লেখেন, ‘যে জেলায় বিজেপি নেতাকে হিসেব-বহির্ভূত নগদ টাকার সঙ্গে ধরেছে পুলিস, সেই জেলারই এসপিকে সরিয়ে দিল কমিশন। এটাই মোদির গ্যারান্টি।’
প্রসঙ্গত, রবিবার মোদির সভার পরই খড়্গপুরের সাহাচকের একটি হোটেলে হানা দেয় পুলিস। সেখানে বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা ঘনিষ্ঠ বিজেপি নেতা শমিত মণ্ডলকে প্রায় ৩২লক্ষ টাকা সহ হাতেনাতে ধরে পুলিস। সেইসময় হোটেলেই বিজেপির আরও কয়েকজন নেতা ছিলেন। ভোটের আগে জেলায় টাকা দিয়ে ভোট কেনার চক্রান্ত বানচাল করে দেওয়ায় এসপিকে সরতে হল, দাবি তৃণমূলের।