নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
বর্ধমানের দু’টি কেন্দ্রেই সার্বিকভাবে ভালো ভোট পড়েছে। বর্ধমান পূর্বে জামালপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে। এই এলাকার ৮৫.৩০ শতাংশ ভোটার বুথের লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। কালনায় ৮২.৯৯, কাটোয়ায় ৮০.১৬, মেমারি ৮৩.৩৬, পূর্বস্থলী দক্ষিণ ৮২.৭১ এবং পূর্বস্থলী উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে ৮০.৫৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে বর্ধমান উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে। ৮৪.৪৫ শতাংশ ভোট এই বিধানসভা কেন্দ্রে পড়েছে। ভাতারে ৮৩.৯০, বর্ধমান দক্ষিণে ৭৮.৫৩, দুর্গাপুর পশ্চিমে ৭৫.০২ এবং দুর্গাপুর পূর্বে ৭৫.৯০ শতাংশ ভোট পড়েছে। গলসি বিধানসভা কেন্দ্রে ৮৪.১৬ শতাংশ ভোটার লাইনে দাঁড়িয়েছিল। বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে ৮১.৭৪ এবং বর্ধমান পূর্বে ৮২.৪৮ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল থেকেই প্রতিটি বুথে মহিলাদের লম্বা লাইন চোখে পড়ে। দুপুরের দিকে বুথগুলিতে ভোটারের সংখ্যা কম ছিল। পরে বিকেলের দিকে আবার লাইনে পড়ে। কমিশনের দাবি, জেলায় দু’একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া বড় কিছু হয়নি। বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রে সব জায়গায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। দুই কেন্দ্রেই মহিলারা পুরুষদের টেক্কা দিয়ে লাইনে দাঁড়ান। তাতে শাসক দল আশাবাদী। তাদের দাবি, রাজ্য সরকার মহিলাদের জন্য লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প চালু করেছে। সেই কারণেই মহিলাদের ভোটদানে উৎসাহ দেখা যায়। তৃণমূল নেত্রী শম্পা ধাড়া বলেন, দিদি মহিলাদের পাশে সব সময় দাঁড়ান। তাঁরা দিদিকেই সমর্থন করেছেন। সকালে বাড়ির কাজ সেরে তাঁরা ভোট কেন্দ্রে চলে আসেন। বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, সন্দেশখালির ঘটনার জবাব মহিলারা তৃণমূলকে ইভিএমে দিয়েছেন।