নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
হেমতাবাদের বাসিন্দা বিপ্লব সরকার বলেন, এক বছর ধরে বাহারাইল ও সুরঙ্গপুর এলাকায় স্থানীয় কিছু মাতব্বর প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে এই কাজ করছে। শুধু রাতের অন্ধকারেই নয় দিনের বেলাতেও রাস্তার ধারের সরকারি জমিতে তৈরি করা হচ্ছে দোকান। কিছু বাসিন্দা বাড়িও তৈরি করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বনকর্মীরা জানিয়েছেন, বনাঞ্চলের গাছ কেটে নেওয়ার পাশাপাশি জমিতে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কাজে বাধা দিতে গেলে হুমকি দেওয়া হয়। এর আগে তারা বনকর্মীদের উপর চড়াও হয়েছে।
সরকারি জমিতে ঘর তৈরি করে থাকা সিদ্দিক হুসেন ও সত্যজিৎ বর্মন বলেন, শুধু আমরাই নই, বহু ব্যবসায়ী এই জমি দখল করে ব্যবসা করছেন। প্রতিদিনই নতুন নির্মাণ হচ্ছে। সরকারি জমি যখন প্রশাসন চাইবে তখন সবাই জমি ছাড়লে আমরাও ছেড়ে দেব।
প্রকাশ্যে জমি দখল করা হলেও সরাসরি এবিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ বনদপ্তর। হেমতাবাদ ব্লকের দায়িত্বে থাকা রেঞ্জ অফিসার সঞ্জীব সাহা বলেন, বিষয়টি দেখা হবে। কাউকে ফরেস্টের জায়গা দখল করতে দেওয়া হবে না। আমি এলাকায় গিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখব। হেমতাবাদের জয়েন্ট বিডিও রৌণক রায় বলেন, ফরেস্টের জমি দখল নিয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বনদপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলব। পাশাপাশি আমি জেলা প্রশাসনকে এই অভিযোগের বিষয়ে জানাব। নিজস্ব চিত্র