নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ইসলামপুর বাইপাস চালু হওয়ার পর শহর মধ্যস্থ ৩১নং জাতীয় সড়কটি পূর্তদপ্তরের হাতে হস্তান্তর করা হয়। মূল সড়ক হওয়ায় প্রচুর সংখ্যক গাড়ি, টোটো, অটো সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করে। ফুটপাত নেই বললেই চলে। দিন দিন টোটোর সংখ্যা বাড়ছে। সরকারি ও বেসরকারি বাস সড়কের উপর দাঁড়িয়েই যাত্রী ওঠানামা করায়। ফলে সড়ক সম্প্রসারণের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সড়ক সম্প্রসারণের কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়। আলিগঞ্জ থেকে শ্রীকৃষ্ণপুর পর্যন্ত সাড়ে ৭ কিমি রাস্তা সম্প্রসারণ হবে। এই প্রকল্পে ২৪ কেটি টাকা খরচ হবে। বর্তমানে মূল সড়কটি ৭ মিটার চওড়া। নতুন প্রকল্পে দু’পাশে দেড় মিটার করে সম্প্রসারণ হবে। সেই সঙ্গে দু’পাশেই দেড় মিটার করে ফুটপাত নির্মাণ হবে। ফুটপাত সহ সড়কটির প্রস্থ হবে ১৩ মিটার। টার্মিনাস, চৌরঙ্গীমোড়, পুরাতন বাসস্ট্যান্ড ও তিনপুল মোড় এলাকায় জংশন হবে। ওই স্থানগুলি একটু বেশি চওড়া হবে। সেই লক্ষ্যে কাজ চলছিল। কিন্তু গত শুক্রবার তৃণমূলের একাধিক কাউন্সিলার অভিযোগ তোলেন সড়কের কাজ ঠিকঠাক হচ্ছে না। তাঁরা পূর্তদপ্তর এবং পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারদের পরিদর্শনের দাবি করেন।
কাউন্সিলার অমল সরকার বলেন, সড়কের দু’পাশে দেড় মিটার করে চওয়া হওয়ার কথা, কিন্তু কিছু জায়গায় দেখা গিয়েছে তা করা হচ্ছে না। কাউন্সিলার মুজাফ্ফর হুসেন বলেন, জনগণের অভিযোগ কিছু জায়গায় নিম্নমানের কাজ হচ্ছে। দেড় মিটার চওড়া হবে, কিন্তু কিছু জায়গায় এক মিটার, কিছু জায়গায় সওয়া মিটার চওড়া করা হচ্ছে।
পুরসভার চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, মঙ্গলবার পূর্তদপ্তরের ও পুরসভার ইঞ্জিনিয়াররা পরিদর্শন করবেন। সেখানে কাউন্সিলাররাও থাকবেন। কোথায় কী অভিযোগ আছে তা সরজমিনে খতিয়ে দেখবেন ইঞ্জিনিয়াররা। পূর্তদপ্তরের ইসলামপুরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার ভবতোষ দাসকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। মোবাইলে মেসেজ পাঠানো হলেও উত্তর দেননি। থমকে রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ। - নিজস্ব চিত্র।