নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
নদী শুকিয়ে যাওয়ায় হতাশ ও ক্ষুব্ধ পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদহ জেলা কমিটির সহ সম্পাদক সুতীর্থ নন্দী। স্থানীয়রাও বলছেন, আগে মহানন্দা নদী দিয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য হত। জলে টইটুম্বুর থাকত সারাবছর। মহানন্দার এখনকার অবস্থা দেখে তাঁরাও হতাশ। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও মহানন্দাপাড়ের বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলেছেন। পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের মালদহ জেলা কমিটির সহ সম্পাদকের বক্তব্য, নদী হাল একেবারেই খারাপ। জল শুকিয়ে গিয়েছে। কিন্তু এনিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকার কোনও পদক্ষেপ করছে না। তারা একে অপরের বিরুদ্ধে দোষারোপ করতে ব্যস্ত। জেলার দুই পুরসভার মধ্যে অনেকটা জায়গাজুড়ে রয়েছে মহানন্দা। দুই পুরসভা এলাকার নিকাশিনালার জল, ময়লা পড়ছে মহানন্দায়। এনিয়ে আমরা একাধিকবার সরব হয়েছি। নদীটি বাঁচাতে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের সদস্যরা ফের জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হবেন বলে সুতীর্থ জানিয়েছেন।
মহানন্দার বেহাল অবস্থার জন্য মালদহ উত্তরের বিদায়ী সাংসদ খগেন মুর্মু রাজ্য সরকারকে তোপ দেগেছেন। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থতার কথা জানিয়েছেন। মন্ত্রী বলেন, মহানন্দা নদী নিয়ে আমরা একাধিকবার কেন্দ্রকে বলেছি। কাজ করেনি। খগেন বলেছেন, মহানন্দায় চর পড়ার বিষয়টি মাথায় রয়েছে। যথা সময়ে কাজ হবে। সবমিলিয়ে অবহেলায় মহানন্দা নদী ধীরে ধীরে যেন মরে যেতে বসেছে। ত্রাতা কে? উত্তর অজানা। নিজস্ব চিত্র