কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
গাজা ভূখণ্ডে হামলার মাঝেই সিরিয়ার দামাস্কাসের দূতাবাসে আছড়ে পড়ে ইজরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র। তাতে মৃত্যু হয় ইরানি সেনা কমান্ডার সহ ১৩ জনের। সেই হামলার প্রতিশোধ নিতে ইজরায়েলে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইরান। এরপরেই তেহরান ঘোষণা করে তাদের ‘মিশন সম্পূর্ণ’। ওই হামলা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোমে প্রতিহত হয়েছে দাবি করেও ইজরায়েল ইরানে প্রত্যাঘাতের হুঁশিয়ারি দিয়েছিল । দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস এবং বিবিসির দাবি, কথা রেখেছে ইজরায়েল। প্রমাণ হিসেবে তারা ইসফাহান প্রদেশের উপগ্রহ চিত্র তুলে ধরেছে। ১৫ এপ্রিলের ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ইসফাহান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উত্তর-পূর্ব দিকে রয়েছে রাশিয়ার দেওয়া এস-৩০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। ১৯ এপ্রিল গুগল আর্থের ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শুনশান পুরো এলাকা। এস-৩০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কোনও চিহ্ন নেই।
অনেক টালবাহানার পরে ২০১৬ সালে ইরানকে এস-৩০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রযুক্তি সরবরাহ করে। এতে রয়েছে রেডার, ভূমি থেকে আকাশে আক্রমণ হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার সহ অন্যান্য সরঞ্জাম। বিবিসি দাবি করেছে, এই প্রতিরক্ষা বর্ম ভেদ করে ইরানে আঘাত হেনেছে ইজরায়েল। ইরানের দুই আধিকারিককে উদ্ধৃত করে নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ১৮ এপ্রিল ইজরায়েলের হামলার কথা টেরই পায়নি তারা। তাই ইরান তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে সক্রিয় করেনি।