অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
যদিও ভারত সরকার সবথেকে বেশি নির্ভর করছে দেশীয় সংস্থা ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনের উপর। এই দেশীয় ভ্যাকসিন আগে জানিয়েছিল ২০২১ সালের এপ্রিল মাস হয়ে যাবে ভ্যাকসিন আসতে। কিন্তু সম্প্রতি আইসিএমআর জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতেই বাজারে আসার সম্ভাবনা ভারত বায়োটেকের ভ্যাকসিনের। যদিও এখনও পর্যন্ত কোনও দামের কথা ঘোষণা করা হয়নি এই দেশীয় ভ্যাকসিনের। পাশাপাশি অন্য ভ্যাকসিনের দাম নিয়ে জল্পনা শুরু হলেও, এখনও পর্যন্ত একের পর এক রাজ্য সরকার জানিয়েছে, তারা রাজ্যবাসীকে বিনামূল্যেই দেবে ভ্যাকসিন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিহার, সকলেই এই তালিকায় রয়েছে। বিভিন্ন রাজ্য থেকে আসা রিপোর্টের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় সরকারের করোনা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমিটি এখন সাপ্লাই ও কোল্ড স্টোরেজ চেইন এবং পরিবহণকর্মী ও ভ্যাকসিন হ্যান্ডলার নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে।
বিভিন্ন রাজ্য সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন সরবরাহের কথা জানালেও টিকার মূল্য নির্ধারণ নিয়ে রীতিমতো আন্তর্জাতিক ভ্যাকসিন নির্মাতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। সিরাম ইনস্টিটিউট আগেই ঘোষণা করেছে, তাদের ভ্যাকসিনের দাম হবে প্রায় ২২৫ টাকা। যেহেতু বিল গেটস ফাউন্ডেশন এই ভ্যাকসিন নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ দিয়েছে, তাই এই কম দাম ধার্য করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। সেই অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন আসার আগেই এবার রাশিয়ার স্পুটনিক ভ্যাকসিন নির্মাতাদের পক্ষ থেকেও তৎপরতা শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় দফার মানবশরীরের ট্রায়াল চলাকালীনই ভারত সরকারকে জানানো হয়েছে, অন্য সব ভ্যাকসিনের তুলনায় রাশিয়ার স্পুটনিক ভ্যাকসিনের দামই হবে সবথেকে কম।