বিদ্যার্থীদের মানসিক স্থিরতা রাখা দরকার। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। তবে নতুন বন্ধু লাভ হবে। সাবধানে পদক্ষেপ ... বিশদ
জানা গিয়েছে, অনাবাসী ভারতীয়ের মালিকানাধীন যে সমস্ত বড় সংস্থা রয়েছে, সেগুলির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ১ লক্ষ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ। এর মধ্যে বি অ্যান্ড এম রিটেল লিমিটেড নামক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন সবচেয়ে বেশি মানুষ— অন্তত ২৬ হাজার ৫০০ জন। সেখানে খাদ্য ও পানীয় সংস্থা বোপারান হোল্ডিংসে ব্রিটেনজুড়ে কর্মরত রয়েছেন প্রায় ২২ হাজার জন। আরও জানা গিয়েছে, অনাবাসী ভারতীয়দের মালিকানাধীন ৬৫৪টি সংস্থার ব্যবসা ছড়িয়ে রয়েছে মূলত পাঁচটি ক্ষেত্রে— পরিষেবা, স্বাস্থ্য এবং ওষুধ, আবাসন শিল্প ও পরিকাঠামো, খাদ্য ও পানীয় এবং পাইকারি ও খুচরো ব্যবসায়। এর মধ্যে অবশ্য পরিষেবা এবং খাদ্য ও পানীয় সংস্থাগুলিতেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মসংস্থান হয়েছে।
ভারতীয় হাই কমিশনার রুচি ঘনশ্যাম বলেন, ‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্রিটেনের অনাবাসী ভারতীয়দের দুই দেশের মধ্যে সংযোগকারী জীবন্ত সেতু বলে উল্লেখ করেছেন। শুধুমাত্র ব্যবসা বা শিল্পক্ষেত্রেই নিজেদের অবদান রাখেননি। শিক্ষা, সাহিত্য, শিল্প, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, ক্রীড়া এবং রাজনীতিতেও তাঁদের বিশেষ অবদান রয়েছে।’ গ্র্যান্ট থ্রনটনের দক্ষিণ এশিয়া গোষ্ঠীর প্রধান অনুজ চান্দে বলেন, ‘ব্রিটেনে বাসরত অনাবাসী ভারতীয়দের যে কতটা অবদান রয়েছে, তা এই গবেষণাপত্রে পরিস্ফুট হয়েছে। ১৯৫০ সাল থেকে ভারতীয়রা ব্রিটেনে এসেছেন এবং এদেশের অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।’ ব্রিটেনের ফিকির চেয়ারপার্সন তথা ব্যারনেস উষা প্রাশর বলেন, ‘আগে ব্রিটেনের অর্থনীতিতে অনাবাসী ভারতীয়দের অবদান যর্থার্থভাবে উল্লেখ করা হতো না। এবারে তা যথাযথভাবে হয়েছে।’