গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, জেলায় শৌচাগার নির্মাণ ও একশো দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। অভিযোগ জমা করেছিলেন গ্রামীণ উন্নয়ন বিভাগে। তবে গ্রামে সরকারি প্রকল্পে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলেই জানিয়ে দেন আধিকারিকরা। গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে বাড়ির কাছে একটি মন্দিরের বাইরে বিক্ষোভ অনশনে বসেন ওই ব্যক্তি। সম্প্রতি তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কিছু খাওয়ার অনুরোধ করেছিলেন সরকারি আধিকারিকরা। তবে নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন তিনি। শরীর আরও খারাপ হলে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।