সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
বঙ্গ বিজেপির ওই বিজ্ঞাপনের স্ক্রিনশট এবং সিঙ্গাপুরের আসল ছবিটি এদিন এক্স হ্যান্ডলে পাশাপাশি পোস্ট করেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ সাকেত গোখলে। তাঁর কটাক্ষ, ‘বঙ্গ বিজেপি মেট্রো রেলের ছবির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছবি শেয়ার করেছে। তাদের দাবি, অসংখ্য মেট্রো লাইন তৈরি করেছেন মোদি। যদিও এটি সিঙ্গাপুর মেট্রোর ছবি। এখন সিঙ্গাপুর যদি ‘বিশ্বগুরু মোদি’র নেতৃত্বে অখণ্ড ভারতের অংশ না হয়ে থাকে, তাহলে এটা বিজেপির আরও এক মিথ্যা প্রচারের নিদর্শন। গত ১০ বছরে দেখানোর মতো কোনও কাজ করেননি মোদি। তাই তাঁকে মিথ্যাচার, বিদ্বেষ ভাষণ, ভুয়ো প্রচারের আশ্রয় নিতে হচ্ছে।’ ‘বিজেপি জালি পার্টি’ বলে আক্রমণ করতে ছাড়েননি রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজাও।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে যোগী আদিত্যনাথ সরকারের পাতাজোড়া সাফল্যের বিজ্ঞাপনে জায়গা করে নিয়েছিল কলকাতার ‘মা ফ্লাইওভার’। তা নিয়ে উত্তরপ্রদেশের শাসক বিজেপিকে বিঁধতে ছাড়েনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। আগামী কাল, সোমবার লোকসভা নির্বাচনে পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ। এই দফায় শহর ও শহরতলির মানুষের রায় পড়বে ভোটবাক্সে, যাঁদের একাংশ নিয়মিত মেট্রো পরিষেবা নেন। এই ধারাবাহিক ‘বিজ্ঞাপনী ভুল’ ইস্যুতে রাজ্য বিজেপির স্যোশাল মিডিয়া ইন-চার্জ উজ্জ্বল পারেখের সঙ্গে যোগাযোগ চেষ্টা করা হলেও তাঁর প্রতিক্রিয়া মেলেনি। দলের এক শীর্ষ নেতার কথায়, ‘সর্বভারতীয় আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যকে ধরে নিজের চাকরি টিকিয়ে রেখেছে উজ্জ্বল। বিধানসভায় গোহারা হেরে জয়পুরে পালিয়ে গিয়েছিল। লোকসভার আগে আবার উজ্জ্বলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার ফল মিলছে হাতেনাতে।’