বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে টিকিট স্পর্শ না করেই যাতে টিটিইরা তা পরীক্ষা করতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই তাঁদের ম্যাগনিফায়িং গ্লাস দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সংক্রমণ এড়াতে কোট এবং টাই না পরলেও নাম সহ ‘ডেজিগনেশন ব্যাচ’ আটকাতে হবে বুকে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, পিপিইয়ের পাশাপাশি টিটিইদের প্রত্যেককে পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং সাবান দিতে হবে। প্রোটেকটিভ ইক্যুইপমেন্টের সঠিক ব্যবহার হচ্ছে কি না, নজর রাখতে হবে তার উপরও। করোনা সংক্রমণের দৌলতে রেলের ১৬৭ বছরের ইতিহাসে এই প্রথমবার টিকিট পরীক্ষকদের চিরাচরিত পোশাকের বাইরে অন্য পরিধানে ডিউটি করতে দেখবেন যাত্রীরা। একইসঙ্গে টিটিইদের রেস্ট রুম নিয়েও বিশেষ যত্নবান হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, রেস্ট রুম নিয়মিত স্যানিটাইজ করা হচ্ছে কি না, তা সুনিশ্চিত করতে হবে সংশ্লিষ্ট ডিআরএমদের। যতবার ডিউটি শেষে তাঁরা রেস্ট রুমে যাবেন, প্রতিবার ফ্রেশ লিনেন দিতে হবে। রেস্ট রুমে রান্নার ব্যবস্থা করতে হবে। বাইরে থেকে কিনে আনা খাবার খাওয়া যাবে না। ডিউটিতে যোগ দেওয়ার আগে বাধ্যতামূলকভাবে থার্মাল স্ক্রিনিং করতে হবে। কাল থেকে যে ১০০ জোড়া অতিরিক্ত স্পেশাল যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে, তাতে বাংলার ১৫টি রুট রয়েছে।