কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
‘বন্দি জীবন’ থেকে মুক্তি পেতে চুপিসাড়ে নজর এড়িয়ে হাসপাতাল থেকে বেড়িয়েও পড়েছিলেন জিকো। লক্ষ্য ছিল সাইকেল নিয়ে দার্জিলিং যাওয়া। কিন্তু হাইওয়ে থেকে তাঁকে ধরে ফের হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিস। রবিবারের ওই ঘটনার পর ভিডিও পোস্ট করেন ওই বিদেশি। ভিডিওতে জিকোকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘একজন সুস্থ মানুষকে আপনারা হাসপাতালে ধরে এনেছেন। পুরোপুরি সুস্থ হওয়া সত্ত্বেও ৫৫ দিন হাসপাতালে আটকে থাকা কতটা যন্ত্রণার তা ভাবতে পারেন? আমাকে মুক্তি দেওয়া হোক।’ এরপরই তেজস্বী ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেন জিকোর সঙ্গে। জেলা প্রশাসনের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। যাতে জিকোকে পাটনায় এনে সব রকম সুযোগসুবিধার ব্যবস্থা করা যায়। তেজস্বী বলেন, বিহারে আসা অতিথিদের প্রতি আমরা দায়বদ্ধ। বিরোধী দলনেতার সঙ্গে কথা বলার সময় জেলা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে বিস্তর অভিযোগও করেছেন জিকো। তাঁর কথায়, কোথাও লকডাউন মানা হচ্ছে না। সামাজিক দূরত্বের বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। সব ধরনের যানবাহন চলছে। দোকানপাট, ধাবা সব কিছুই খোলা।