সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী এদিন জনসাধারণকে সতর্ক করে বলেন, ‘আপনি যখন সিএএর জন্য আবেদন করবেন, আপনাকে বিদেশি বলে বাতিল করে দেওয়া হবে। ভোটের রাজনীতি। ভোটের পর এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেবে। জেলে ভরে দেবে। মোদিদের বিশ্বাস করবেন না। ওরা হল ফোর টোয়েন্টি। ওদের কথার কোনও গ্যারান্টি নেই।’ বারেবারে তাঁর নিশানায় উঠে এসেছে মোদির গ্যারান্টি। মমতার তীব্র কটাক্ষ, ‘বিজেপি বলছে মানুষকে বিনা পয়সায় চাল দিচ্ছি। একদম মিথ্যা কথা। দু’বছর ধরে চালের টাকা আমরা দিচ্ছি, রাজ্য সরকার দিচ্ছে। বিজেপি বিজ্ঞাপন দিয়ে বলছে, বিনা পয়সায় গ্যাস পাবেন। কেউ গ্যাস পেয়েছেন? বলছে বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ দেব। দিয়েছে? যদি না দেয়, তবে ফোর টোয়েন্টি বাবুদের কথা বিশ্বাস করে একটাও ভোট দেবেন না। লজ্জা করে না! আমরা একশো দিনের টাকা দিয়েছি। আমরাই কর্মশ্রী চালু করেছি। বাংলার বাড়িও ধীরে ধীরে করে দেব। টাকা দিচ্ছে না। টাকা চাইলেই বলছে চুরি করেছে। সবচেয়ে বড় চোর তো বিজেপি।’
এদিন ঝাড়গ্রামের সভায় বিপুল জনসমাগম হয়। এরপর ঘাটালে পৌঁছে বিজেপিকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তোমরা বাংলাকে ভালোবাসো না, তোমরা হিংসুটে।’ বিজেপির গদি উল্টে দেওয়ার উপায়ও বাতলে দিয়েছেন স্বয়ং মমতা। বলেছেন, ‘একটা একটা করে সিট বাড়াতে হবে। মোদিকে ক্ষমতায় আনা যাবে না। আমরা বলছি, মোদি যাক, দেশ থাক। শান্তি থাক, মোদি যাক। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থাক, মোদি যাক। ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কাজ হবে। দেবকে বলেছি আমার দু’টো বছর লাগবে। এক হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট। আমরা সার্ভে করতে শুরু করেছি।’