সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৭-’১৮ সালের একটি সর্বভারতীয় সমীক্ষা অনুযায়ী শহর এলাকায় ৪২ শতাংশ এবং গ্রামীণ এলাকায় প্রায় ১৪ শতাংশ বাড়িতে ইন্টারনেট পরিষেবা রয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই পরিষেবা বলতে স্মার্টফোনের ডেটা। তাও সেই ফোন পরিবারের অনেকে মিলে ব্যবহার করেন। হোয়াটসঅ্যাপে অডিও ক্লিপ বা পিডিএফ ফাইল পাঠালে সেটা তবু কাজে লাগাতে
পারবেন পড়ুয়ারা। কিন্তু ভিডিও কলের মাধ্যমে ক্লাস
হলে তার সুবিধা নেওয়ার মতো নিরবচ্ছিন্ন এবং দ্রুত ইন্টারনেট পরিষেবা তাঁদের নেই। তাই অনলাইন ক্লাসের উপর ভিত্তি করে পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যাতে সরে আসে, তার জন্য শিক্ষামন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।
কলেজ খোলার পর এক মাস ক্লাস করে তার ভিত্তিতে পরীক্ষা নেওয়াটাও সমীচীন নয় বলে তাঁরা মনে করছেন। কারণ, উম-পুনে বহু কলেজের ক্লাসরুম ভেঙে পড়েছে। কলকাতা, এমনকী জেলার বহু কলেজ আগে থেকেই স্থানাভাবে ভুগত। একটি কলেজে তিনটি শিফটেও ক্লাস হয়। তাই এগুলিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস করানো সম্ভব হবে না। শিক্ষামন্ত্রী বুধবার পরীক্ষা গ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তকেই চূড়ান্ত বলেছেন। তার পরেও এই অধ্যাপকরা চাইছেন সরকার অন্তত এতে হস্তক্ষেপ করুক।