সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
১ জুন থেকে রাজ্য কোন পথে চলবে তা নিয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিব রাজীব সিনহা এদিন সন্ধ্যায় এক জরুরি নির্দেশিকা জারি করেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকার সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যসচিবের জারি করা ওই নির্দেশিকায় কিছু পার্থক্য রয়ে গিয়েছে। মুখ্যসচিবের জারি করা নির্দেশিকায় কন্টেইনমেন্ট জোনের মধ্যে এফেক্টেড এলাকা বাদে বেশ কিছু ছাড়ের কথা ঘোষণা করা হয়েছে, তার মধ্যে যেমন রয়েছে, চা বাগান, পাটশিল্প ও আবাসন ক্ষেত্রে পয়লা জুন অর্থাৎ কাল থেকে ১০০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ শুরুর ছাড়পত্র। তেমনি খনিজ, বৃহৎ শিল্প সংস্থা, মাঝারি-ক্ষুদ্র-কুটির শিল্প সংস্থাগুলিও ১০০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ শুরু করতে পারবে। রাজ্যের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি বাস পরিষেবাও চালু করা যাবে। আগামীকাল থেকেই সেই পরিষেবা শুরু হবে। মুখ্যসচিবের জারি করা নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় থানার অনুমতি নিয়ে আগামীকাল থেকে ধর্মীয় স্থান খুলে যাবে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এদিনই জানিয়েছে ৮ই জুন থেকে ধর্মীয় স্থান খোলা যাবে। কিন্তু রাজ্য ১ জুন থেকেই সেই অনুমতি দিয়ে দিল।
সরকারি দপ্তরে ৮ জুন থেকে ৭০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করা যাবে। আগে সেখানে ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করা যেত। একজন কর্মী সপ্তাহে তিন দিন আসবেন। বেসরকারি সংস্থাও ৮ জুন থেকে স্বাভাবিক কাজ শুরু করতে পারবে। তবে তারা কতজন কর্মী নিয়ে কাজ করবে তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষই ঠিক করবে। অবশ্য বেসরকারি ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে কাজ করাকেই সরকার বেশি উৎসাহ দিচ্ছে। রাজ্যের সব রকম হোটেল, শপিং মল ৮ জুন থেকে খুলে যাবে। তবে কোনওরকম নিয়ম ভাঙা হলে সরকার কঠোর পদক্ষেপ করবে বলে মুখ্যসচিবের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে।