কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
এদিকে, এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সাধারণ সম্পাদক (সংগঠক) শিবপ্রকাশ, রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক সহ একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব। সেখানে একাধিক জেলা সভাপতিকে মৃদু ভর্ৎসনা শুনতে হয় বলে সূত্রের দাবি। রাজ্যজুড়ে দক্ষিণবঙ্গের ওই সব জেলাগুলিতে লোকসভা এবং পঞ্চায়েত ভোটেও বিজেপির ফল আশানুরূপ হয়নি। যার জেরে বাংলা থেকে কাঙ্খিত এমপি সংখ্যা ছুঁতে পারেনি পদ্ম শিবির। একাধিক জেলা সভাপতির কার্যকরিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল লোকসভা ভোটে। জানা গিয়েছে, প্রত্যেক জেলা সভাপতির দৈনন্দিন গতিবিধি বিজেপির রাজ্য ও জাতীয় নেতৃত্বের নজরদারিতে রয়েছে। আসন্ন সাংগঠনিক নির্বাচনে একাধিক জেলার সভাপতি বদলও আসন্ন। তার আগে আগাম সতর্ক করতে এই কঠোর বার্তা দেওয়া হয়েছে বলেও মত ওয়াকিবহাল মহলের। যদিও জেলা সভাপতিদের একাংশের দাবি, মূলত দু’টি কারণে দক্ষিণবঙ্গের ওই অংশে বিজেপির ফল খারাপ হয়েছে। এক, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ওই এলাকায় সংখ্যালঘু মানুষের বাস। দুই, অনেক ক্ষেত্রে পুলিস-প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে শাসকদলের নেতারা এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে রেখেছিল। তাই সাধারণ মানুষ চাইলেও প্রকাশ্যে বিজেপিকে সমর্থন জানাতে পারেনি। কিংবা পঞ্চায়েত-লোকসভা ভোটে বুথ পর্যন্ত পৌঁছতে পারেনি। অন্যদিকে, এদিন রাজারহাটে এক চা-চক্রে হাজির হয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, তৃণমূল সরকারের পতন আসন্ন। প্রশান্ত কিশোরের বিদায় সংবর্ধনা হয়ে গিয়েছে।