নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
দুর্ঘটনায় গাড়িতে থাকা মৃত সৌমেন ভৌমিকের স্ত্রী ও দুই ছেলেও আহত হয়েছেন। তিনজনেই গুরুতর আহত অবস্থায় কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সৌমেন ভৌমিকের ছেলে সুহাদ্র এই বছর উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর নিট-এর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। সেজন্য কলকাতার একটি বেসরকারি ইনস্টিটিউটে গত সপ্তাহে ভর্তি হন। সোমবার ছেলেকে সেখানকার একটি মেসে রাখার জন্য সৌমেনবাবু, তাঁর স্ত্রী শর্মিলা ভৌমিক ও দুই যমজ ছেলে সুহাদ্র ও সৌহার্দ্যকে নিয়ে একটি প্রাইভেট গাড়িতে করে শ্যামপুর থেকে কলকাতার দিকে রওনা দিয়েছিলেন। রাজাপুর থানার বেলতলার কাছে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে দেওয়ালে ধাক্কা দেয়। গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। চালক সহ গাড়ির পাঁচ আরোহী আহত হন। দুর্ঘটনার পর আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক সৌমেন ভৌমিক ও মৃণাল চক্রবর্তীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। অন্য তিনজনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁদের কলকাতায় স্থানান্তর করা হয়।
অন্যদিকে, এদিন সকালে ১৬ নং জাতীয় সড়কে বেলতলার কাছে পথ দুর্ঘটনায় এক বাইক আরোহীর মৃত্যু হয়। মৃতের নাম শেখ গোপাল (৪০), বাড়ি বাউড়িয়া থানার খাসখামারে। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন মৃত ব্যক্তি তাঁর মেয়েকে নিয়ে বাইকে চেপে জাতীয় সড়কের উল্টো লেন দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখনই বাসের সঙ্গে বাইকের হ্যান্ডেলের ধাক্কা লাগলে বাইক আরোহী শেখ গোপাল রাস্তায় ছিটকে পড়েন এবং ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর মেয়ের অল্প আঘাত লাগে।