নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
প্রসঙ্গত কর্মী না পাওয়ার ঘটনা বিজেপির কাছে এই প্রথম নয়। এর আগে শঙ্করপুর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রচারে গিয়ে কম কর্মী থাকা নিয়ে অসন্তোষ পর্যন্ত প্রকাশ করতে হয়েছিল বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণবাবুকে।
যাদবপুর লোকসভার বারুইপুর পশ্চিমের কল্যাণপুর পঞ্চায়েতের নন্দী স্নানপুকুর থেকে সোমবার পরিক্রমা শুরুর কথা ছিল অনির্বাণবাবুর। বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ তিনি পৌঁছে যান। এসে দেখেন তিনটি টোটো এসেছে। আর এসেছেন জনা দশেক কর্মী। অনির্বাণবাবু স্থানীয় এক নেতাকে হাতের ইশারা করে প্রশ্ন করেন, ‘কর্মীরা কই?’ ওই নেতা প্রার্থীকে বলেন, ‘অনেকে কাজে গিয়েছে তো। তবে র্যালি শুরু হলে চলে আসবে।’ এরপর কিছুটা অসন্তুষ্ট হয়ে একটি চায়ের দোকানে বসে অপেক্ষা করতে থাকেন অনির্বাণবাবু। স্থানীয় নেতারা এদিক ওদিক ফোন করেন। তারপর হাতেগোনা কয়েকজনকে আসতে দেখা যায়। পাঁচটা বেজে যাওয়ার পর বিরক্ত হয়ে উঠে পড়েন অনির্বাণবাবু। তারপর যতজন কর্মী এসেছেন, তাঁদের নিয়েই প্রচার শুরুর নির্দেশ দেন। মেরেকেটে জনা ষাটেক নেতা-কর্মী তখন তাঁর সঙ্গে ছিলেন। এরপর হরিহরপুর পঞ্চায়েতের ভিতর দিয়ে বিড়াল গ্রাম হয়ে খাসমল্লিকে শেষ হয় বিকেলের প্রচার। পরে সেখানে একটি পথসভায় যোগ দেন প্রার্থী। টোটো করে গ্রাম পরিক্রমা করার সময় গ্রামবাসীদের সঙ্গে তিনি কথাও বলেন। নিজস্ব চিত্র