বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
সব কিছু ঠিকঠাক চললে আগামী এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে কলকাতা কর্পোরেশনের নির্বাচন হবে। এদিন মেয়র বলেছেন, বস্তি, আলো, উদ্যান এবং পরিকাঠামো—এই চার ক্ষেত্রে রেকর্ড পরিমাণ খরচ করেছে পুরসভা। বস্তি উন্নয়নে ৩২১ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা, পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ৩২৮ কোটি ৯২ লক্ষ টাকা, আলোকায়নের জন্য ৫৭ কোটি ৪১ লক্ষ টাকা এবং উদ্যানের জন্য ২৯ কোটি ৬২ লক্ষ টাকা খরচ করেছে পুরসভা।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে তৎকালীন মেয়র বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের নেতৃত্বাধীন বাম পুরবোর্ড ভোটের আগে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেছিল। যেখানে বিপুল পরিমাণ ঘাটতি দেখানো ছিল। যার জেরে ২০১০ সালে পুরভোটের পর নবগঠিত প্রথম তৃণমূল বোর্ডের মাথায় চাপ তৈরি হয়েছিল। বামেদের সেই কাজকে ‘নীতিহীন’ বলে কটাক্ষ করেন ফিরহাদ হাকিম। সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই পুরসভার বিভিন্ন দপ্তরের খরচ চালানোর খাতিরে আগামী ছ’মাসের জন্য এই ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করা হয়েছে। মাথায় রাখা হয়েছে যেন ঘাটতি না থাকে। যাতে নয়া পুরবোর্ডের উপর যেন চাপ না পড়ে, সেই কথা খেয়াল রেখেই ব্যয়-বরাদ্দের হিসেব করা হয়েছে।