ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
আসাদুলকে খুন করা হয়েছে এই দাবিতে এবং অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এদিন অনেকক্ষণ চলে অবরোধ ও বিক্ষোভ। দেহ রেখে দিয়ে প্রায় চার ঘণ্টা ধরে অবরোধ চলতে থাকে। এই সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিসের অতিরিক্ত পুলিস সুপার আশিস মৌর্য, উলুবেড়িয়ার এসডিপিও পার্থ ঘোষ সহ পুলিসকর্মী ও পদস্থ ব্যক্তিরা। অপরাধীদের শীঘ্রই গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিসকর্তাদের কাছ থেকে আশ্বাস পাওয়ার পর অবরোধ ওঠে এবং পুলিস দেহ নিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
তবে এই ঘটনায় তৃণমূলের সংযোগ এবং গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের তত্ত্ব অস্বীকার করেছেন হাওড়া গ্রামীণ জেলার তৃণমূল সভাপতি পুলক রায়। তিনি বলেন, আসাদুল রহমান আমাদের দলের একজন নেতা ছিলেন। তাঁর এমন মৃত্যু দুঃখজনক। তবে এর সঙ্গে আমাদের দলের কোনও সম্পর্ক নেই। পুলিস তদন্ত শুরু করেছে। আমরাও দলীয় স্তরে খোঁজখবর চালাচ্ছি সত্যিটা জানার জন্য। এ বিষয়ে হাওড়া গ্রামীণ জেলার পুলিস সুপার সৌম্য রায় জানান, মৃত ব্যক্তির মাথার পিছন দিকে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। বিষয়টি পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাতের মতো দুর্ঘটনা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাতসকালে এমন ঘটনায় বাইনান এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। সারাদিন এলাকা থমথমে ছিল।