শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
ওই মহিলাকে উদ্ধারের পর ২৪ ঘণ্টা পেরোলেও কী হয়েছে তা জানা না যাওয়ায় রহস্য ঘনীভূত হয়েছে। ঘূণীর বাসিন্দা ওই মহিলার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। তিনি মাঝেমধ্যেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতেন। তবে এদিন বিকেল পর্যন্ত না ফেরায় নিউটাউন থানা ও রাজারহাট থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। তাঁর ভাই বলেন, দেখে বুঝতে পারলাম দিদি মানসিকভাবে খুব ভেঙে পড়েছে। কী হয়েছে এখনও পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি। চিকিৎসকদের রিপোর্ট দেখে আমরা যা বলার বলব। পুলিস আমাদের সহযোগিতা করেছে। এদিকে, এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালের সুপার পার্থ গুহ কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে এদিন সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিলার বিভিন্ন পরীক্ষা হয়েছে। তবে তাঁর সঙ্গে ঠিক কী ঘটেছে এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। কথা বলতে না পারায় তাঁর বয়ান রেকর্ডও করা যায়নি। তাঁকে অর্থোপেডিক, সার্জেন, ফিজিশিয়ান, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা করবেন। তাঁকে আরও চিকিৎসার জন্য এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এদিকে, যে জায়গা থেকে ওই মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছে সেখানে বৃহস্পতিবার দুপুরে গিয়ে দেখা গেল, সেটি একেবারে নির্জন এলাকা। সেখানে কোনও আলোও নেই। সেখানে কোনও পুলিস প্রহরাও চোখে পড়েনি। তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস।