কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
এদিকে, পুলিস ও মৎস্যজীবী সংগঠনের অনেকের সন্দেহ হয়, ডুবে যাওয়া ট্রলারের ভিতর বাকি দেহগুলি আটকে রয়েছে। এরপর থেকে ওই ট্রলারটি তোলার চেষ্টা হচ্ছিল। পুলিস ও প্রশাসন এবং বিপর্যয় মোকাবিলার টিম কয়েকদিন ধরে ডুবুরি নামিয়ে ট্রলার তোলার কাজে হাত দেয়। কিন্তু তাতে সফল হয়নি। এরপর মৎস্যজীবীদের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার ডুবুরি নামানো হয়। বিকেলে ট্রলারটি গভীর জল থেকে তুলে ফ্রেজারগঞ্জের কাছে চরায় তোলা হয়। ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিশারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সম্পাদক বিজন মাইতি বলেন, প্রথম থেকে বলা হচ্ছিল দেহ ট্রলারের ভিতর রয়েছে। এদিন অবশ্য সেখান থেকে ৪জনের দেহ পাওয়া গিয়েছে। তবে আরও দু’জনের এখনও কোনও হদিশ নেই। সব মিলিয়ে ৯ জনের মধ্যে এদিন পর্যন্ত ৭ জনের দেহ পাওয়া গেল। সুন্দরবন পুলিস জেলার সুপার বৈভব তেওয়ারি বলেন, গত পাঁচদিন ধরে চন্দ্রাণী নামে ওই ট্রলারটি তোলার চেষ্টা চলছিল। তা সফল হয়েছে। তবে এখনও আরও দু’জনের হদিশ নেই। সেই কারণে এখন তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কাকদ্বীপ মহকুমা পুলিস অফিসার পুরো বিষয়টির তদারকি করছেন। অন্যদিকে, রায়দিঘি থেকে যাওয়া ট্রলারটি উদ্ধারের জন্য একটি টিম ছাইমারি জঙ্গলের কাছে যায়। যদিও রাত পর্যন্ত নিখোঁজ আরও ৩ জনের দেহ পাওয়ার কোনও খবর নেই।