কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
১৭ নভেম্বর থেকে বাঁশবেড়িয়ার বৃহত্তর এলাকা ও চুঁচুড়ার একাংশে কার্তিক পুজোর উৎসব শুরু হচ্ছে। ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত পুজো চলবে। ২০ নভেম্বর বাঁশবেড়িয়ায় পুজোর ভাসানকে কেন্দ্র করে শোভাযাত্রা হবে। এই পুরো পর্ব নিরাপদে পার করতেই সম্প্রতি কেন্দ্রীয় পুজো কমিটিকে নিয়ে পুলিস কর্তারা বৈঠক করেন। ইতিমধ্যেই পুজোর গাইড ম্যাপও প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলা গ্রামীণ পুলিস সুপার তথাগত বসু বলেন, পুজো নির্বিঘ্নে পার করতে পুলিসি নিরাপত্তার যথাযথ আয়োজন করা হয়েছে। শিশুদের জন্যে পৃথক ব্যাজ আমরা ব্যবহার করছি। পুলিস সহায়তা কেন্দ্রও রাখা হচ্ছে। পুজোর কেন্দ্রীয় কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁশবেড়িয়া ও চুঁচুড়া মিলে ৬৫টি অনুমোদিত পুজো এবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে বাঁশবেড়িয়াতে কার্তিক পুজো নিয়ে আগ্রহের কারণে কেন্দ্রীয় কমিটির অনুমোদন নেই এমনও অনেক পুজো হয়ে থাকে। পাশাপাশি, কার্তিক পুজোর সময়েই নানান দেবদেবীর পুজো এই তল্লাটে হয়। ফলে পুজো মরশুমে সবমিলিয়ে ২০০টির কাছাকাছি পুজোর আয়োজন হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। জেলা ও জেলার বাইরে থেকে দর্শনার্থীদের ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্যে এবার আগেভাগেই যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করার পথে পুলিস হাঁটতে পারে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। পাশাপাশি, নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বিরাট পুলিসি আয়োজন রাখা হচ্ছে। উর্দি পরা পুলিস কর্মীর সঙ্গে সাদা পোশাকের পুলিসও মোতায়েন করা হচ্ছে। পুজোর সময় আমজনতাকে সাহায্য করতে ১৬টি পুলিস সহায়তা কেন্দ্র করা হচ্ছে। ড্রোন নজরদারির ব্যবস্থাও পুলিস প্রশাসন করছে।