কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বাবা সুবীরচন্দ্র শীল বলেন, আমার ছেলের একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তাতে আপত্তি ছিল আমাদের। এর জেরেই ছেলে খুন করেছে নাকি, অন্য কেউ খুন করে আমার ছেলেকেও তুলে নিয়ে গিয়েছে, তা জনি না। পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেছি।
পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্তর নাম শোভনলাল শীল। বাড়ি আলিপুরদুয়ারের কামাখ্যাগুড়িতে। সে ২০২১ সালে পুলিসের কনস্টেবল পদে চাকরিতে জয়েন করে। এরপর বালুরঘাট কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে ওয়ার্ডেন হিসেবে যোগ দেয়। প্রথমদিকে ছেলে একা থাকলেও পরে মা কল্পনারানি শীল (৪৭) এসে থাকতে শুরু করেন। সেই মাকে খুন করেছে ছেলে, এমন অভিযোগে অবাক আবাসনের বাকি বাসিন্দারাও। শনিবার রাতে মৃতদেহ উদ্ধারের পর রবিবার বিকেলে বালুরঘাটে পৌঁছন মহিলার স্বামী সুবীরচন্দ্র শীল। রাতেই ওই মৃতদেহ ময়নাতদন্তের পর আলিপুরদুয়ারের কামাখ্যাগুড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সেমবার মৃতদেহ সৎকার করা হয়। এদিকে, ঘটনার পর নানা বিষয় সামনে আসছে।