গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে ধানখাল বাজারে নিমাইবাবুর সাইকেল সারানোর একটি দোকান রয়েছে। সেখানেই তিনি দিনের বেশিরভাগ সময় থাকতেন। বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। তারপর থেকে তাঁর আর খোঁজ পাওয়া যায়নি। তাঁর ছেলে বিশ্বনাথ সামন্ত বলেন, আমরা আত্মীয় বাড়ি থেকে শুরু করে প্রত্যেকটি জায়গায় খোঁজ করি। সমাজ মাধ্যমে বাবার ছবি পোস্ট করেও খোঁজ করি। কিন্তু, কোথাও হদিশ পাইনি। শুক্রবার বাড়ি থেকে ৫০০মিটার দূরে একটি বাঁশবাগানের ভিতর তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। দেহের নানা জায়গায় ক্ষত চিহ্ন ছিল। কেউ বা কারা পরিকল্পিতভাবে বাবাকে খুন করেছে। মৃতদেহ সৎকারের কাজ মিটলেই থানায় গিয়ে অভিযোগ করব। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে।