সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এই বিধানসভা কেন্দ্রের কেঁদুর, আমরাল সহ কয়েকটি এলাকায় বিজেপি বিধানসভা নির্বাচনে ভালো ভোট পেয়েছিল। কিন্তু বাকি এলাকাগুলিতে বিজেপি মাথা তুলতে পারেনি। শাসক দলের দাবি, কয়েকটি এলাকা বাদে এই বিধানসভা কেন্দ্রের অধিকাংশ বুথে বিজেপি এজেন্ট খুঁজে পাবে না। বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র বলেন, আমরা চাই প্রতিটি বুথে সুষ্ঠুভাবে ভোট হোক। মানুষ নিজের ভোট দিক। সেটা হলেই বোঝা যাবে কাদের পাল্লা ভারী। আমাদের জেলা নেতারা লাগাতার প্রচার করেছেন। প্রার্থীও নিজে এসেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনে সব এলাকায় সভা করা সম্ভব হয় না।
খণ্ডঘোষ ব্লক ছাড়াও গলসি-২ ব্লকের সাতটি পঞ্চায়েত বিষ্ণুপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে। খণ্ডঘোষ ব্লক তৃণমূলের ‘দুর্জয় ঘাঁটি’ হলেও গলসির সাতটি পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপির কর্মী-সমর্থক রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই সাতটি পঞ্চায়েত থেকে তৃণমূল অল্প মার্জিনে এগিয়ে ছিল। কিন্তু খণ্ডঘোষের প্রতিটি পঞ্চায়েত থেকেই শাসক দল বিপুল ভোটে লিড পায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না বলে শাসক দলের দাবি। পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা তৃণমূল নেতা বিশ্বনাথ রায় বলেন, এলাকার বাসিন্দারা কাজ দেখে ভোট দেন। অধিকাংশ গ্রামে উন্নয়ন হয়েছে। এখন পানীয় জলের সমস্যা নেই। বাড়িতেই জলের পাইপ লাইন পৌঁছে যাচ্ছে। তবে এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, খণ্ডঘোষে বেশ কয়েকটি রাস্তা এখনও বেহাল রয়েছে। বালি ভর্তি ওভারলোডেড ট্রাক যাতায়াতের জন্য রাস্তার বেআব্রু রূপ বেরিয়ে গিয়েছে। এই বিষয়টির দিকে সব দলেরই নজর দেওয়া দরকার।