কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নেশা করার টাকার জন্য প্রণবের সঙ্গে তাঁর বাবার প্রায়ই ঝামেলা হতো। প্রণব সেরকম কিছু কাজ করত না। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, গণ্ডগোলের জেরে কিছু হয়ে থাকতে পারে। তবে বয়সজনিত কারণে মৃত্যুও উড়িয়ে দিতে পারছে না পুলিস। অনন্তবাবু নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। তাঁর বড় ছেলে কাজের সূত্রে বাইরে থাকতেন। প্রণবের কাছেই থাকত তাঁর বাবা। জেলা পুলিসের এক কর্তা বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে না পাওয়ার আগে কিছু বলা বলা যাবে না। অভিযোগ হয়েছে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।