বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এদিন দুপুরে মঙ্গলকোটের বিডিও মুস্তাক আহমেদ নিজে গিয়ে বন্ধ থাকা পঞ্চায়েতের তালা খুলে দেন। তারপরে কয়েকজন কর্মী পঞ্চায়েত অফিসে আসেন। তবে এদিন প্রধান রীতা রজক আসেননি। রীতাদেবী বলেন, আমার শরীর খারাপ। চিকিৎসা করাতে এসেছি। তাই পঞ্চায়েতে যেতে পারিনি। পঞ্চায়েতে বিজেপির ডেপুটেশন নিয়ে গণ্ডগোল হওয়ায় তিনদিন বন্ধ ছিল।
প্রসঙ্গত, সোমবার কাটমানি ছাড়াও পঞ্চায়েতের বিভিন্ন অনিয়মের প্রতিবাদে ডেপুটেশন কর্মসূচিতে সরকারি কর্মীদের লাঠিপেটা করার অভিযোগ উঠেছিল বিজেপির বিরুদ্ধে। সরোজকুমার চৌধুরী নামে পঞ্চায়েতের এক সহায়ককে রাস্তায় ফেলে লাঠিপেটা করতে করতে অফিস থেকে বাইরে বের করে দেওয়া হয়। ওইদিন পঞ্চায়েতের প্রধান অনুপস্থিত থাকায় ডেপুটেশন কে জমা নেবেন তা নিয়ে ধন্দ তৈরি হয়। ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা পঞ্চায়েতের কর্মীদের বাইরে বের করে দিয়ে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন। এদিকে তিনদিন ধরে পঞ্চায়েত বন্ধ থাকার ফলে এলাকার বাসিন্দারা সমস্যায় পড়েন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মারধর করায় পঞ্চায়েতে কোনও সরকারি কর্মী ভয়ে কাজে আসছিলেন না। তাঁরা বিডিওকে লিখিতভাবে নিরাপত্তাহীনতার কথা জানান। এবিষয়ে নিগন পঞ্চায়েতের এগজিকিউটিভ কর্ণধার লোহার বলেন, আমরা কাজের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। তিনদিন ধরে আতঙ্কে কাজে আসতে পারিনি। এ ব্যাপারে বিডিওকে জানিয়েছিলাম। স্থানীয় বিজেপি নেতা শিশির ঘোষ বলেন, পঞ্চায়েতে বহু কাজে অনিয়ম হয়েছে। তাই সেসবের জবাবদিহি করার ভয়ে পঞ্চায়েত খোলা হয়নি।