বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে শহরের ১৩টি ওয়ার্ডের বিভিন্ন দেওয়ালে লিফলেট সাঁটানো ছিল। কিছু জায়গায় লিফলেট পড়ে থাকতেও দেখা যায়। সেই লিফলেটে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের নাম উল্লেখ করে কাটমানি খাওয়ার বিষয় লেখা রয়েছে। নীচে লেখা ‘সৌজন্যে বিজেপি’। ওই লিফলেটে লেখা রয়েছে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার কাটমানির টাকা ফেরত দিতে হবে, গ্রিন সিটির টাকা, ১৭ কোটি জল প্রকল্পের টাকা, চিলড্রেন পার্কের টাকা, বাসস্ট্যান্ডে তোলা আদায়ের টাকা, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মী নিয়োগে কাটমানির টাকার হিসেব দিতে হবে।
এবিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যান ভবেশ চট্টোপাধ্যায় বলেন, এটা পুরসভাকে বদনাম করার চক্রান্ত। পুরসভা এমন কোনও কাজ করেনি যেখানে কাটমানির কোনও বিষয় আছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা থানা ও প্রশাসনের কাছে মানহানির মামলা করব। যে বা যারা এই মিথ্যা প্রচার করছে তাদের শাস্তির দাবি জানাব। পুরসভা যদি সত্যিই কোনও দুর্নীতি করে থাকে তাহলে রাতের অন্ধকারে চোরের মতো কেন প্রচার করছে। সাহস থাকলে মুখোমুখি চ্যালেঞ্জ করুক।
বিষয়টি নিয়ে ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী বলেন, তৃণমূল দলটাই তো কাটমানির দল। তাই বিষয়টি নিয়ে আর বেশি কিছু বলার দরকার নেই।
এবিষয়ে শহর বিজেপি সভাপতি স্বপ্নেশ দাস বলেন, বিজেপি আড়ালে নয়, প্রকাশ্যে লড়াই করতে জানে। এই ঘটনার পিছনে বিজেপির কেউ জড়িত নয়। কেউ বিজেপির নাম করে ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে। তবে লিফলেটের বিষয়গুলি সত্যি।