গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
সুভাষ শর্মা নামে এক ক্ষতিগ্রস্ত বলেন, সেসময় বাগানে নৈশ প্রহরীর ডিউটিতে ছিলাম। বাড়িতে শুধু মহিলারাই ছিল। স্থানীয়দের প্রচেষ্টায় ওরা পালাতে সক্ষম হয়। হাতির হানা ঠেকাতে বনদপ্তর দ্রুত পদক্ষেপ করুক। বাসিন্দারা বলেন, এর আগেও একাধিকবার হাতির হামলা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তরা আজও ক্ষতিপূরণ পাননি। বনদপ্তরের ডায়না রেঞ্জের রেঞ্জার অশেষ পাল বলেন, আবেদন করলে ক্ষতিগ্রস্তদের নিয়ম মোতাবেক ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে।