গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এলাকার একটি ক্ষুদ্র চা বাগানের ম্যানেজার আসারু মিঞ্জ বলেন, নদীর পাশে বাগানের সাড়ে তিনবিঘা জমি রয়েছে। জমিটি উঁচু-নীচু থাকায় আর্থমুভার দিয়ে মাটি ফেলে সমান করা হচ্ছিল। আমরা নদীর গতিপথ পরিবর্তন করিনি। বাগানটি আর্থিক সঙ্কটে ভুগছে। এজন্য জমিটি সমান করে বিক্রি করা হবে। বাগানের এক শ্রমিক ছোটোলাল ওরাওঁ বলেন, নদীর গতিপথ পরিবর্তন করা হচ্ছে না। বাগানের জমিতেই কাজ হচ্ছে।
কিন্তু এই ঘটনার পিছনে ষড়যন্ত্র দেখছেন স্থানীয়রা। কামিনীমোহন রায় নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, গতিপথ পরিবর্তন হলে আশেপাশের কৃষিজমি দিয়ে নদী প্রবাহিত হবে। খেত নষ্ট হবে। কয়েকদিন ধরে আর্থমুভার দিয়ে এই কাজ চলছে। জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও তাঁরা পদক্ষেপ নেননি। সঞ্জীবন রায় নামে আরএক বাসিন্দা বলেন, এদিন নদী ভরাটের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
নকশালবাড়ির বিএলএলআরও বিপ্লব হালদার বলেন, নদী ভরাট নিয়ে কোনও অভিযোগ আমরা পায়নি। দপ্তর বন্ধ, তাই কেউ কিছু জানায়নি। মঙ্গলবার অফিস খুললেই আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব।