কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
অন্যদিকে, কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের নতুন ভবনে ইন্টার্ন ও রেসিডেন্ট হস্টেলকে বাড়ানো হচ্ছে। যাতে আগামী দিনে এখানে আরও বহু ইন্টার্ন চিকিৎসক ও অন্য শিক্ষকরা থাকতে পারেন। মেডিক্যাল কলেজে পিজি কোর্স চালুর জন্য একটি নতুন ভবনও গড়ে তোলা হচ্ছে। তারও প্রাথমিক কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এই কাজের জন্য প্রায় ১০০ কোটি টাকা খরচ হবে।
কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল ডাঃ নির্মলকুমার মণ্ডল বলেন, মেডিক্যাল কলেজে ডিস্ট্রিক্ট ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেল্থ ল্যাবরেটরির সিভিল ওয়ার্ক শেষ হয়েছে। ইলেক্ট্রিক্যালের কাজ শেষ হলে মাস দু’য়েকের মধ্যে এটি চালু করা সম্ভব হবে। শুধুমাত্র মেডিক্যাল কলেজ নয়, এখানে ব্লক ও মহকুমা স্তর থেকেও বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষার জন্য রক্ত সহ বিভিন্ন নমুনা আসবে। কলেজের ইন্টার্ন ও রেসিডেন্ট কোয়ার্টারের কাজ চলছে। পিজি বিল্ডিংয়ের প্রাথমিক কাজও শুরু হয়েছে।
মেডিক্যাল কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, এমজেএন বিল্ডিংয়ে বর্তমানে যে সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি রয়েছে সেটি নতুন ভবনে চলে আসবে। জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকেও এখানে নমুনা রেফার করা হবে। মেডিক্যাল কলেজে তা সংগ্রহ করার জন্য একটি কালেকশন সেন্টার থাকবে। নতুন ভবনের ছ’তলায় এই ল্যাবরেটরিটি তৈরির কাজ চলছে। প্যাথলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, মাইক্রো বায়োলজির বিভিন্ন পরীক্ষা হবে।
মেডিক্যাল কলেজের পিজি বিল্ডিংটি জি প্লাস এইট হবে। সেখানে মেডিক্যাল কলেজের আউটডোরটি নিয়ে আসা হবে। পাশাপাশি ডিপার্টমেন্টগুলিকেও সেখানে নিয়ে আসা হবে। পিজি কোর্স চালু হলে ইন্টার্নদের থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। ফলে বর্তমানের চারতলা বিল্ডিংটিকে বাড়িয়ে দশতলা করা হচ্ছে। পাঁচতলা রেসিডেন্ট কোয়ার্টারটিকে বাড়িয়েও দশতলা করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে কোচবিহার মেডিক্যালের পরিকাঠামো উন্নয়ন করা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র