উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, বিধানসভা নির্বাচনের আগে ইসলামপুর বাইপাস চালু হয়েছে। এর ফলে শহরের ভিতর দিয়ে যাওয়া জাতীয় সড়কে ভারী যানবাহন তেমন চলে না। এতে আগের তুলনায় যানজটও অনেক কমেছে। বাইপাস চালুর পরেও কিছু যানবাহন শহরের মধ্য দিয়ে চলাচল করত। কিন্তু আত্মশাসনের ফলে সেই সংখ্যাও অনেক কম। এমনই চিত্র শহরের অন্যান্য গলিপথেও। দিনের বেলায় যে সংখ্যক যানবাহন চলাচল করে, সন্ধ্যার পর তা অনেক কমে যায়। কার্যত ফাঁকা হয়ে যায় রাস্তাঘাট। এ ধরনের রাস্তাই ওই যুবকদের তীব্রগতিতে বাইক চালানোর জন্য আদর্শ জায়গা হয়ে উঠেছে। কিন্তু এর ফলে যে কোনও সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকছে। একাংশ যুবক বাইকের সাইলেন্সারের পাইপ খুলে দেয়। ফলে বিকট শব্দ হচ্ছে। পথচলতি মানুষ কিংবা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন এই শব্দে আঁতকে উঠছে। সবথেকে বেশি সমস্যা হচ্ছে শিশুদের। তীব্র শব্দে শিশুরা ভয় পেয়ে যাচ্ছে। মোটর বাইক নিয়ে সিনেমার মতো স্টান্টবাজি দেখানোর জন্য একাংশ যুবক সাইলেন্সারে কারসজি করছে। তীব্র শব্দের মাধ্যমে তারা আশপাশের মানুষের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করছে।
অন্যদিকে, সম্প্রতি শহরের বিভিন্ন এলাকায় পথচলতি মানুষের হাত থেকে মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, ছিনতাইকারীরা বাইক নিয়ে চম্পট দিয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ট্রাফিক পুলিসের উদাসীনতায় শহরে এ ধরনের বাইকচালকদের বাড়বাড়ন্ত। এর ফলে স্থানীয়দের যেমন সমস্যা হচ্ছে, তেমনই সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ কর্মসূচিকে বুড়ো আঙুল দেখানো হচ্ছে। পুলিস অভিযান চালিয়ে আইনি পদক্ষেপ করলে এই সমস্যার সমাধান হতে হতে পারে। লাগাতার অভিযান ও সচেতনতা কর্মসূচি নেওয়ার দাবিও উঠেছে।