শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
শিলিগুড়ি শহরের হাসমিচকে জামা মসজিদের সামনে প্রতিবছর ঈদের আগে অস্থায়ী প্রচুর দোকান বসে। ওসব দোকানে জামাকাপড় থেকে চটিজুতো, সুগন্ধি, সেমই বিক্রি হয়। কিন্তু এবার হাতেগোনা কয়েকটি দোকান বসলেও তাতে লোকজনের দেখা পাওয়া যায়নি। কারণ এদিন সকাল থেকে একে বৃষ্টি আর সেইসঙ্গে করোনা আতঙ্ক বিক্রিবাটা লাটে ওঠে।
শিলিগুড়ির মতো একই ছবি ধরা পড়ে কোচবিহারে। করোনা আতঙ্কের পাশাপাশি বৃষ্টির কারণে কার্যত শুনশান ছিল ভবানীগঞ্জ বাজার। মাথাভাঙা, দিনহাটা, তুফানগঞ্জ সহ জেলার অন্যান্য বাজারেও এদিন ঈদের কেনাকাটা করতে ভিড় হয়নি।
কোচবিহার জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নারায়ণচন্দ্র মোদক বলেন, গাড়ি না চলার কারণে এমনিতেই মানুষ কম যাতায়ত করছে। সেইসঙ্গে করোনার আতঙ্কে ঈদের বাজার এবার হল না। একই ছবি আলিপুরদুয়ার জেলার ছিল। সেখানেও ভিড় কার্যত ছিল না। করোনা আতঙ্কের মাঝে সরকারি ছাড়পত্র মেলায় কিছু দোকান খোলা থাকলেও ক্রেতার দেখা মেলেনি। এদিন পুরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ঈদ উপলক্ষে দুঃস্থদের জামা কাপড় বিলি করা হয়।