বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
প্রথমে দেহ শনাক্তকরণ না হওয়ায় ফের সমস্যায় পড়ে পুলিস। যদিও মৃতার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় মৃতের পরিবার মালতীপুর গ্রামীণ হাসপাতালে এসে দেহ শনাক্ত করে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, ওই যুবতীকে খুন করে ফেলে দেওয়া হয়েছে। তবে খুনের কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। চাঁচল থানার পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে। সূত্রের খোঁজে চাঁচল থানার পুলিস এলাকায় জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। এলাকাবাসীর অনুমান, ওই যুবতীকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়ে থাকতে পারে।
এবিষয়ে চাঁচলের এসডিপিও সজলকান্তি বিশ্বাস বলেন, মালতীপুরের একটি ইটভাটার কাছে যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। আমরা সমস্ত সম্ভবনা খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করেছি।
এবিষয়ে চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষ বলেন, মৃতের পরিবার এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। এখনও ধর্ষণের কোনও বিষয় উঠে আসেনি। অনুমান, ওই যুবতীকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। কারা এঘটনার সঙ্গে জড়িত সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মৃতার বাবা বলেন, ঘটনাটি কী ঘটেছে তা এখন পরিষ্কারভাবে বলতে পারছি না। তবে আমাদের ধারণা, মেয়েকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। আমার মেয়ে অবিবাহিত। তার বিয়ের কথাবার্তা চলছিল। এমন সময়ে এই ঘটনা ঘটল।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মালদহ শহরে বুধবার বিকেলে ডাক্তার দেখাতে আসেন ওই যুবতী। পরে আর বাড়ি ফেরেননি। তাঁর শরীরে ধস্তাধস্তির ছাপ রয়েছে। চোখ এবং নাকের কাছে জখমের চিহ্ন রয়েছে।
বুধবার আম বাগানের ঘটনার কিনারা করে পুলিস স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। রাত কাটতেই ফের যুবতীর দেহ উদ্ধারের ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই পুলিসের অস্বস্তি বেড়েছে।