বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
এদিন পাঞ্জাব প্রদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪৯০। যেখানে শুক্রবার সেই সংখ্যা ছিল ৪১৯। এর ফলে আক্রান্তের নিরিখে সিন্ধ প্রদেশকে ছাড়িয়ে গিয়েছে পাঞ্জাব। সবথেকে বেশি আক্রান্ত পাঞ্জাবের ডেরা গাজি খান জেলা (২০৭)। এরপর রয়েছে, খাইবার পাখতুনওয়া (১৮০), বালোচিস্তান (১৩৩), গিলগিট-বাল্টিস্তান (১০৭), ইসলামাবাদ (৩৯) এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরে আক্রান্তের সংখ্যা ২। প্রসঙ্গত, বর্তমানে সিন্ধ প্রদেশে করোনা রোগীর সংখ্যা ৪৫৭।
এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জাফর মির্জা বলেছেন, করোনা মোকাবিলায় বিশেষ বিমানে করে আটজন চীনা চিকিৎসকের একটি দল দেশে পৌঁছেছে। করোনা রোধে ইমরান প্রশাসন যে সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা তাঁরা খতিয়ে দেখবেন। স্থানীয় চিকিৎসকদের সেদেশে কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করবে এই চিকিৎসকদলটি। তবে শুধু চিকিৎসক দল নয়, তাঁদের সঙ্গে ত্রাণ সামগ্রীও পাঠিয়েছে চীন।
বেজিংয়ের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি এবং তাঁর সচিব সোহেল মেহমুদ। বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে, ‘চীনের এই চিকিৎসকদলটি পাকিস্তানে দু’সপ্তাহ থাকবে।’ ডাক্তার পাঠানোর পাশাপাশি ১২ হাজার টেস্ট কিট, তিন লক্ষ মাস্ক, ১০ হাজার পোশাক এবং আইসোলেশন হাসপাতাল গড়ার বিভিন্ন সামগ্রীও পাঠিয়েছে বেজিং। এছাড়া সব সময়ের বন্ধু চীনের থেকে বেসরকারিস্তরেও বেশকিছু সাহায্যও পেয়েছে পাকিস্তান। আলিবাবা এবং তাঁর কর্ণধার জ্যাক মা ফাউন্ডেশন থেকে পাকিস্তানে ৫০ হাজার টেস্ট কিট এবং ৫ লক্ষ মাস্ক এসেছে।