গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
তাঁর টার্গেট, আগামী ২০২৫-২৬ কৃষিবর্ষের (জুলাই থেকে জুন) মধ্যে পাহাড়ি রাজ্যে ৩.২৮ লক্ষ এবং সমতলের রাজ্যে ৩.২২ লক্ষ হেক্টর জমিতে তৈলবীজ চাষের এলাকা বাড়ানো হবে। মন্ত্রক সূত্রে খবর, আসন্ন জুলাই মাসের বাজেটে ঘোষণা হতে পারে সংশ্লিষ্ট কোনও প্রকল্প।
স্রেফ ভোজ্য তেলই নয়। একইভাবে ডালেরও আমদানি কমাতে চান শিবরাজ সিং চৌহান। নাগরিকদের চাহিদার জোগান দিতে বর্তমানে বিদেশ থেকে ডাল আমদানি করতে হয়। চাহিদার প্রায় ১৫ শতাংশই আসে বিদেশ থেকে। খরচ হয় প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকা। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, মায়নামার, তানজানিয়া, আফ্রিকার মোজাম্মিকের মতো দেশ থেকে তা আনা হয়।
তাই কীভাবে আমদানি কমিয়ে দেশেই ভোজ্য তেলের বীজ এবং ডালের উৎপাদন বাড়ানো যায়, তা নিয়ে স্ট্র্যাটেজি তৈরিতে জোর দিচ্ছেন শিবরাজ সিং চৌহান। মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন কৃষিতে উন্নয়ন করেছিলেন তিনি। এবার তাঁর সামনে চ্যালেঞ্জ গোটা দেশ। ছ’বারের সাংসদ হলেও প্রথমবার কেন্দ্রে মন্ত্রী হয়েছেন তিনি। তাও আবার কৃষি-কৃষক কল্যাণ এবং গ্রামোন্নয়নের মতো দুটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্ব।
এবার লোকসভার ভোটে ১৫৯টি গ্রামীণ লোকসভা আসন হেরেছে বিজেপি-এনডিএ। গ্রামের ৬৩ আসনের মধ্যে বিজেপি একাই হেরেছে ৬০টিতে। এমএসপি ইস্যুতে কৃষকরা ক্ষুব্ধ। তাই এমএসপি আইন না আনা হলেও কীভাবে উৎপাদন বাড়িয়ে কৃষককের উপার্জন এবং একইসঙ্গে আমদানি নির্ভরতা কমানো যায়, তারই রোডম্যাপ তৈরিতে জোর দিয়েছেন শিবরাজ সিং চৌহান। চলতি বছরে হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ডে ভোট। আগামী বছর বিহার। তাই কৃষক কল্যাণই মাথাব্যথা মোদির। -ফাইল চিত্র